হোম > বিশ্ব > এশিয়া

২৯ বার এভারেস্ট জয়ের রেকর্ড কামি রিতার

অনলাইন ডেস্ক

সংখ্যা কিংবা বয়স—কোনোটিই যেন তাঁর কাছে বড় ব্যাপার নয়। ২৯ বারের মতো পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় পা রেখে নিজের আগের রেকর্ডগুলোই ভেঙেছেন কেবল। তবে এখানেই শেষ নয়, শারীরিক সক্ষমতা থাকলে আবার উঠতে চান মাউন্ট এভারেস্ট পর্বতে। 

এই রেকর্ড কামি রিতা শেরপার। নামটি ইতিহাসের খাতায় আরও পাকাপোক্তভাবে গেঁথে গেল। তাঁর আগে পৃথিবীর কোনো ব্যক্তি এতবার এভারেস্ট পর্বতের চূড়ায় (৮ হাজার ৮৪৯ মিটার) ওঠেননি। ভবিষ্যতে কেউ কামি রিতাকে ছাড়িয়ে গেলেও প্রথম মানব হিসেবে রয়ে যাবে তাঁরই নাম। 

গতকাল রোববার সকাল ৭টার কিছু পরে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু এই পর্বতে বেশিবার আরোহণের রেকর্ডটি গড়েন ৫৪ বছর বয়সী কামি রিতা। তাঁর এভারেস্ট-যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ওই সময় থেকেই গাইড হিসেবে পর্বতারোহীদের পথ দেখান কামি রিতা। 

এর আগে গত সপ্তাহে এভারেস্টে বেজক্যাম্পে পৌঁছে এই রেকর্ডের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন এই শেরপা। ওই সময়ে নিজের ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘২৯ বারের মতো পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় যাচ্ছি। একজনের কাছে যেটি কাজ, অন্যজনের কাছে তা যেন স্বপ্ন।’ 

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর আগের রেকর্ডটিও অবশ্য কামি রিতারই ছিল। গত বছর বসন্তে এক সপ্তাহের মধ্যে দুবার ৮ হাজার ৮৪৯ মিটার এই পর্বতের চূড়ায় উঠে আগের রেকর্ডটি করেছিলেন তিনি। অর্থাৎ সপ্তাহের যে দুবার কামি রিতা এভারেস্টে উঠেছিলেন, সেগুলো ছিল তাঁর যথাক্রমে ২৭ তম ও ২৮ তম এভারেস্ট আরোহণ। 

এভারেস্টে সর্বোচ্চবার আরোহণের দ্বিতীয় রেকর্ড যার, তিনিও একজন নেপালি, নাম পাসাং দাওয়া শেরপা। এ পর্যন্ত ২৭ বার এভারেস্টে উঠেছেন তিনি। উল্লেখ্য, নেপালের আঞ্চলিক ভাষায় এভারেস্টের নাম ‘সাগরমাতা’।

দীর্ঘজীবনের গোপন রহস্য জানালেন ১২৪ বছর বয়সী চীনা নারী

মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে অস্ত্র পাচারের চেষ্টা, মিজোরামে আটক ৫

২০২৪ সালে জাপান ভ্রমণ করেছে রেকর্ড ৩ কোটি ৭০ লাখ পর্যটক

অবশেষে গ্রেপ্তার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

রাশিয়ায় উ. কোরীয় সেনাদের ‘অবমূল্যায়নের সুযোগ নেই’

ভেসে আসছে রহস্যময় বল, সিডনির ৯ সৈকত বন্ধ

‘মৃত্যুর পর কী হয়’, আত্মহত্যার আগে গুগলে সার্চ করেছিল কিশোর

ইসলাম অবমাননার অভিযোগে শ্রীলঙ্কায় বৌদ্ধ ভিক্ষুর ৯ মাসের কারাদণ্ড

তালেবানকে বৈধতা না দিতে মুসলিম নেতাদের প্রতি মালালার আহ্বান

১০০ বছর আগে নারীঘটিত যে খুন কাঁপিয়ে দিয়েছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজনীতি

সেকশন