হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

সালমোনেলার সংক্রমণ, বন্ধ হলো কিন্ডার চকলেটের কারখানা

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কয়েকটি দেশে সালমোনেলার সংক্রমণের কারণে একটি কিন্ডার চকলেট কারখানা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষ। গতকাল শুক্রবার কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে, এই কারখানা থেকে তৈরি চকলেটের মাধ্যমে সালমোনেলার সংক্রমণ হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। 
 
এদিকে ইস্টারের ছুটির আগে কিন্ডার চকলেটের কারখানা বন্ধ হওয়া ইতালিয়ান মিষ্টান্ন জায়ান্ট ফেরেরোর জন্য একটি ধাক্কা। একটি বিবৃতিতে ফেরেরোর পক্ষ থেকে বলা হয়, সালমোনেলা সংক্রমণের ঘটনার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। ওই বিবৃতিতে বেলজিয়ামের দক্ষিণ-পূর্ব শহর আরলনে অবস্থিত কারখানার কার্যক্রম স্থগিত করার কথা স্বীকার করে ফেরেরোর। 

বেলজিয়াম খাদ্য নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ এএফএসসিএর পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়, ফেরেরোর দেওয়া তথ্য অসম্পূর্ণ ছিল তাই কারখানাটি বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

বেলজিয়ামের কৃষিমন্ত্রী ডেভিড ক্লারিনভাল বলেছেন, এমন সিদ্ধান্ত কখনই হালকা পরিস্থিতিতে নেওয়া হয় না।  আমাদের নাগরিকদের খাদ্য নিরাপত্তাকে কখনোই অবহেলা করা যায় না। 

সালমোনেলার ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডায়রিয়া, পেটে খিঁচুনি, বমি বমি ভাব, বমি এবং জ্বর হতে পারে। তবে তা কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যেতে পারে। 

ব্রিটেনের ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সির পক্ষ থেকে জানানো হয়, যুক্তরাজ্যজুড়ে ৬৩ জনের মধ্যে সালমোনেলার ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে। এদিকে ফ্রান্স সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২১ জনের মধ্যে সালমোনেলার ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে যাদের মধ্যে ১৫ জনই কিন্ডারের পণ্য খেয়েছেন।

মস্কোতে গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল সারভারভ নিহত

পুরো ইউক্রেন দখলের পরিকল্পনা বাদ দেননি পুতিন: মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদন

৪০০ বছরের ঐতিহ্যে ইতি, আর চিঠি বিলি করবে না ডেনমার্কের পোস্ট অফিস

গ্রিস উপকূলে মাছধরা নৌকা থেকে বাংলাদেশিসহ ৫৪০ অভিবাসী উদ্ধার

রাশিয়াকে পশ্চিম সম্মান করলে আর যুদ্ধ হবে না: পুতিন

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে বিধ্বস্ত রুশ জাহাজ—প্রতিশোধের হুমকি পুতিনের

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে রুশ জাহাজে আঘাত হানল ইউক্রেন

শান্তিতে মাচাদোর নোবেল পাওয়ার বিরুদ্ধে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের মামলা

‘মান বাঁচাতে’ ইউক্রেনকে ১০৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে ইইউ

রাশিয়াকে এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ফেরত নিতে বলছে তুরস্ক, কিন্তু কেন