হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বার্লিনে ব্রিটিশ দূতাবাসের প্রহরীর বিচার শুরু 

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে জার্মানির রাজধানী বার্লিনের ব্রিটিশ দূতাবাসের এক প্রহরীকে গ্রেপ্তার করা হয় বছর খানেক আগে। সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলোর বিচারও শুরু হয়েছে। রাশিয়ার কাছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচারসহ মোট আটটি অপরাধে তাঁর বিরুদ্ধে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

পটসডামে বসবাসকারী ওই ব্রিটিশ নাগরিকের নাম ডেভিড ব্যালেন্টিন স্মিথ। তিনি বার্লিনের ব্রিটিশ দূতাবাসের প্রহরী হিসেবে কাজ করতেন। সম্প্রতি তাঁকে জার্মানি থেকে ইংল্যান্ডে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর আগে, রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে জার্মান পুলিশ ডেভিড ব্যালেন্টিনকে ২০২১ সালে আগস্টে গ্রেপ্তার করে।

বিচারপতি মার্ক ওয়াল বলেছেন, স্মিথের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিচারকাজ শুরু করতে কোনো বাধা নেই। স্মিথ গত সপ্তাহে লন্ডনের ওল্ড বেইলিকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল এবং ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে বার্লিনে রাশিয়ার সামরিক অ্যাটাশে হিসেবে কর্মরত মেজর জেনারেল সের্গেই চুখুরভকে যুক্তরাজ্যের বেসামরিক কর্মচারীদের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার একটি অভিযোগে তাঁকে আদালত দোষী সাব্যস্ত করেন।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, স্মিথ তাঁর বিরুদ্ধে আনীত আরও ৭টি অভিযোগ স্বীকার করেছেন। এসব অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, শত্রু দেশের জন্য বিশেষ করে রাশিয়ার কাছে গুরুত্ব বহন করে এমন তথ্য ও বস্তু সংগ্রহ করা এবং ব্রিটিশ দূতাবাসের নকশা রাশিয়ার কাছে হস্তান্তর করা।

মস্কোতে গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল সারভারভ নিহত

পুরো ইউক্রেন দখলের পরিকল্পনা বাদ দেননি পুতিন: মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদন

৪০০ বছরের ঐতিহ্যে ইতি, আর চিঠি বিলি করবে না ডেনমার্কের পোস্ট অফিস

গ্রিস উপকূলে মাছধরা নৌকা থেকে বাংলাদেশিসহ ৫৪০ অভিবাসী উদ্ধার

রাশিয়াকে পশ্চিম সম্মান করলে আর যুদ্ধ হবে না: পুতিন

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে বিধ্বস্ত রুশ জাহাজ—প্রতিশোধের হুমকি পুতিনের

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে রুশ জাহাজে আঘাত হানল ইউক্রেন

শান্তিতে মাচাদোর নোবেল পাওয়ার বিরুদ্ধে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের মামলা

‘মান বাঁচাতে’ ইউক্রেনকে ১০৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে ইইউ

রাশিয়াকে এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ফেরত নিতে বলছে তুরস্ক, কিন্তু কেন