হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

জ্বালানি তেলের মূল্য কামানোর বিষয়টি রাশিয়ার জন্য ট্র্যাজেডি নয়: মস্কো

ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে জি-৭ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বেশ কয়েকটি দেশ রাশিয়ার তেলের দাম কমিয়ে প্রতি ব্যারেল ৬০ ডলার নির্ধারণ করেছে। তবে বিষয়টি রাশিয়ার জন্য কোনো ট্র্যাজেডি নয় এবং তাঁরা আত্মবিশ্বাসী যে—শিগগিরই তেলের নতুন বাজার ক্রেতা খুঁজে পাবে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

এএফপির প্রতিবেদন অনুসারে, সোমবার কার্যকর হওয়া মূল্যসীমা ইউক্রেনের ওপর আক্রমণের শাস্তি হিসেবে রাশিয়ার রাজস্ব সীমিত করার চেষ্টা করে, মস্কো যখন বিশ্ব বাজারে নিজেদের জ্বালানি তেলের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে চায় তখন ৫ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হওয়া নতুন মূল্য রাশিয়ার সেই প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করবে।

রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই র‍্যাবকভ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমার কোনো সন্দেহ নেই যে, আমরা আমাদের পণ্যের ক্রেতা খুঁজে পাবই।’ এ সময় তিনি জানান, রাশিয়ার কর্তৃপক্ষ জ্বালানি তেলের দাম কমানোর প্রভাব মোকাবিলায় প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘বাজার এই বিষয়ে কেমন প্রতিক্রিয়া দেখাবে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করব। তবে যেকোনো ক্ষেত্রে এবং এই ক্ষেত্রেই আমাদের কোনো না কোনোভাবে সুরক্ষিত রাখা হবো হবে।’

এর আগে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন জ্বালানি তেলের দাম কমিয়ে নির্ধারণ করার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে ক্রেমলিন জানিয়েছে—তারা এই নতুন মূল্য নির্ধারণ মেনে নেবে না। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেছেন, ‘মস্কো সাতটি দেশ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অস্ট্রেলিয়া কর্তৃক রুশ জ্বালানির দাম নতুন করে নির্ধারিত করার বিষয়টি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত। এবং আমরা এই দাম নির্ধারণ মেনে নেব না।’ 

মস্কোতে গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল সারভারভ নিহত

পুরো ইউক্রেন দখলের পরিকল্পনা বাদ দেননি পুতিন: মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদন

৪০০ বছরের ঐতিহ্যে ইতি, আর চিঠি বিলি করবে না ডেনমার্কের পোস্ট অফিস

গ্রিস উপকূলে মাছধরা নৌকা থেকে বাংলাদেশিসহ ৫৪০ অভিবাসী উদ্ধার

রাশিয়াকে পশ্চিম সম্মান করলে আর যুদ্ধ হবে না: পুতিন

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে বিধ্বস্ত রুশ জাহাজ—প্রতিশোধের হুমকি পুতিনের

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে রুশ জাহাজে আঘাত হানল ইউক্রেন

শান্তিতে মাচাদোর নোবেল পাওয়ার বিরুদ্ধে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের মামলা

‘মান বাঁচাতে’ ইউক্রেনকে ১০৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে ইইউ

রাশিয়াকে এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ফেরত নিতে বলছে তুরস্ক, কিন্তু কেন