হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

যদি শান্তি চান, তবে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন: লুকাশেঙ্কো

সহিংসতা না চাইলেও যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে বেলারুশ। প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো দেশটির গ্রোডনো সফরে গিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে বেলারুশিয়ান টেলিগ্রাফ এজেন্সি। 

গ্রোডনোতে গণমাধ্যমের উদ্দেশে লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আমি বিষয়টি অকপটেই বলছি। আপনি যদি শান্তি চান, যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হন।’ 

এ সময় লুকাশেঙ্কো জানান, বেলারুশ ইতিমধ্যেই সশস্ত্র বাহিনী সহ বিভিন্ন সামরিক গোষ্ঠীকে যুদ্ধ প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অস্ত্র ও সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত করতে শুরু করেছে। 

তিনি বলেন, ‘যদি কেউ শত্রু দেশ থেকে চিৎকার করে এবং আমাদের সমালোচনা করে তবে জেনে রাখুন, আমরা সঠিক কাজটি করছি। কেবল বিপর্যয়ের পরই কেউ সেখান থেকে আমাদের প্রশংসা করতে শুরু করবে।’ 

বেলারুশের প্রেসিডেন্ট এ সময় দাবি করেন, যুদ্ধের প্রস্তুতি নিলেও তাঁর দেশ এখনো অন্য কোনো দেশের জন্য হুমকি নয়। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাউকে হুমকি দেওয়ার দরকার নেই। আমরা অন্য কারও জমি চাই না। ঈশ্বর এভাবেই আমাদের কবুল করুন।’ 

এর আগে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতেও লুকাশেঙ্কো ব্যক্তিগতভাবে ঘোষণা করেছিলেন—রুশ বাহিনী ইউক্রেনে প্রবেশের জন্য ভূখণ্ড ব্যবহারের অনুমতি দেবে বেলারুশ। শুধু তাই নয়, ইউক্রেন যদি বেলারুশে আক্রমণ করে তবে তিনি যুদ্ধে যেতেও প্রস্তুত। 

ইতিপূর্বে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বেলারুশকে কিছু কৌশলগত পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছিলেন। ওই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে লুকাশেঙ্কো জাতীয় সম্পদ হিসাবে উল্লেখ করেছিলেন। তবে রাশিয়া বেলারুশে কী পরিমাণ অস্ত্র পাঠিয়েছে তা এখনো অজানা।

মস্কোতে গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল সারভারভ নিহত

পুরো ইউক্রেন দখলের পরিকল্পনা বাদ দেননি পুতিন: মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদন

৪০০ বছরের ঐতিহ্যে ইতি, আর চিঠি বিলি করবে না ডেনমার্কের পোস্ট অফিস

গ্রিস উপকূলে মাছধরা নৌকা থেকে বাংলাদেশিসহ ৫৪০ অভিবাসী উদ্ধার

রাশিয়াকে পশ্চিম সম্মান করলে আর যুদ্ধ হবে না: পুতিন

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে বিধ্বস্ত রুশ জাহাজ—প্রতিশোধের হুমকি পুতিনের

ভারতে তেল দিয়ে ফেরার পথে রুশ জাহাজে আঘাত হানল ইউক্রেন

শান্তিতে মাচাদোর নোবেল পাওয়ার বিরুদ্ধে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের মামলা

‘মান বাঁচাতে’ ইউক্রেনকে ১০৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে ইইউ

রাশিয়াকে এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ফেরত নিতে বলছে তুরস্ক, কিন্তু কেন