হোম > বিশ্ব > ভারত

১০০ কোটি টিকার সাফল্যের প্রচারণায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী  

কলকাতা প্রতিনিধি

১০০ কোটি ভারতবাসীর টিকাকরণের সাফল্য প্রচারে পুরোদমে মাঠে নেমে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ সকালে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি নতুন ভারতের কথা বলেন। দাবি করেন, কোনো রকম ভিআইপি কালচার ছাড়াই সাধারণ মানুষের মধ্যে টিকাকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

সামনেই ভারতের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশসহ পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোট। ১০০ কোটি টিকাদানের সাফল্য নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা শুরু করেছে ভারত সরকার। তার অঙ্গ হিসেবে আজ জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ।

মোদির মতে, 'এই টিকাদানের কর্মসূচি গোটা দুনিয়ার সামনে নতুন ভারতকে তুলে ধরেছে। আমদানিনির্ভর নয়, নিজেরাই টিকা উৎপাদন করে দুনিয়ার ওষুধ কোম্পানির নজর কেড়েছে দেশীয় সংস্থা। ভবিষ্যতে বৈশ্বিক ওষুধশিল্পের হাব হয়ে উঠবে ভারত।'

বিজ্ঞানকে ভিত্তি করে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে বিজ্ঞানের সাহায্যেই করোনা অতিমারি প্রতিরোধে ভারত সচেষ্ট বলেও দাবি করেন তিনি। এর জন্য প্রত্যেক ভারতবাসীকে ধন্যবাদ জানান মোদি। 

করোনার শুরুতে দেশবাসীকে তালি ও থালি বাজাতে বলে কটাক্ষের শিকার হন তিনি। এদিন সেই কটাক্ষের জবাবে মোদি সমবেত প্রয়াসের কথা বলেন। তিনি বলেন, 'সবকা বিকাশ, সবকা প্রয়াস।' 
তবে টিকা নিয়ে মোদির এই প্রচারের পাল্টা সমালোচনা শুরু করেছেন বিরোধীরা। কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীর অভিযোগ, করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থ বিজেপি। এখন মিথ্যা সাফল্যের প্রচার করছে। সরকারের আরও আগে সক্রিয়তা জরুরি ছিল। 

তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ টিকাদানে দেরি করার অভিযোগ করেন বিজেপির বিরুদ্ধে। সেই সঙ্গে টিকা বিলি নিয়ে অ-বিজেপি রাজ্যের সঙ্গে বৈষম্যের অভিযোগ করেন তিনি। 

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি