হোম > বিশ্ব > ভারত

আসামে ১৭ বাংলাদেশিসহ ২৭ বিদেশি আটক

কলকাতা প্রতিনিধি

ভিসা আইন ভাঙার অভিযোগে ভারতের আসাম রাজ্যে গত এক মাসে ২৭ জন বিদেশিকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে ১৭ জন বাংলাদেশি নাগরিকও রয়েছেন। বাকিদের মধ্যে ৩ জন সুইডিশ এবং ৭ জার্মান নাগরিক। রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। 

আসাম পুলিশের বিশেষ মহাপরিচালক (দুর্নীতি দমন শাখা) জ্ঞানেন্দ্র প্রতাপ সিং সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, পর্যটক ভিসা নিয়ে ভারতে এসে তাঁরা ধর্মীয় সভা সমিতিতে অংশ নেন। তবে তাঁরা কেউ ধর্মান্তরকরণে অংশ নিয়েছিলেন কি না সে বিষয়ে পুলিশের কাছে কোনো প্রমাণ এখনো পর্যন্ত নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

এদিকে, পর্যটক ভিসা নিয়ে ভারতে এসে আসামে মাদ্রাসার কাজকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৭ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে রাজ্য পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় সভা সমিতিতেও অংশ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া, গত সপ্তাহের বুধবার রাজ্যের ডিব্রুগড় জেলা থেকে ৩ সুইডিশ নাগরিককে খ্রিষ্টান মিশনারিজের অনুষ্ঠানে যোগদানের অভিযোগে আটক করা হয়। পরে তাঁদের দেশে ফেরত পাঠায় আসাম সরকার। 

অপরদিকে, গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার গোলাঘাট জেলায় খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচারের এক অনুষ্ঠানে যোগদানের অভিযোগ ৭ জার্মান নাগরিককে আটক করে তাঁদের আসাম ছাড়তে বাধ্য করা হয়। এই ঘটনায় ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের বাসিন্দা মুকুট ভদ্রকেও আটক করেছে পুলিশ। 

এই বিষয়ে আসাম পুলিশের বিশেষ মহাপরিচালক (দুর্নীতি দমন শাখা) জ্ঞানেন্দ্র প্রতাপ জানান, ধৃতদের প্রত্যেককে ৫০০ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। কারণ তাঁরা মিশনারি ভিসা না নিয়ে পর্যটন ভিসা নিয়ে ভারতে ঢুকে ধর্মীয় প্রচারে অংশ নেন। তবে বাংলাদেশিদের বিষয়ে তিনি বিশদ কিছু জানাননি। 

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি