সড়ক দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পেয়ে রাস্তায় পড়েছিলেন এক ব্যক্তি। আশপাশে খোঁজ করে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য কোনো অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাচ্ছিল না। অ্যাম্বুলেন্স তো দূরের কথা, কোনো গাড়িও পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে গাড়ি বা অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে আহত ওই ব্যক্তিকে একটি বুলডোজারের সামনের ব্লেডের ভেতরে শুইয়ে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
ঘটনা ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের কাতনির। বিজেপি শাসিত এই রাজ্যটিতে স্বাস্থ্য খাতের জন্য বরাদ্দও বেশ। ফলে, অ্যাম্বুলেন্সের অভাবে রোগীকে বুলডোজারে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে রাজ্যজুড়ে। এমনকি ভারতেও।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনার পরপরই আহত ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে খবর পাঠানো হয়। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঘটনার পর আহত মহেশ বর্মা নামের ওই ব্যক্তি প্রায় আধঘণ্টারও বেশি সময় মাটিতে পড়ে ছিলেন। পরে স্থানীয়রা মহেশের শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে থাকলে তাঁরা আর অপেক্ষা না করে বুলডোজারে করেই হাসপাতালে নিয়ে যান।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মহেশ বর্মা কাতনির নিকটবর্তী গাইরতালার বাসিন্দা। তিনি মোটর বাইকে করে যাওয়ার সময় অপর আরেকটি মোটরবাইকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুর্ঘটনার পরপরই রক্তক্ষরণ শুরু হয় তাঁর। পরে স্থানীয়রা ৩০ মিনিটেরও বেশি সময় অপেক্ষা করে অ্যাম্বুলেন্স না আসায় পুষ্পেন্দ্রা বিশ্বকর্মা নামে এক বুলডোজারচালক তাঁর বুলডোজারে করেই মহেশকে নিয়ে হাসপাতালে যান।
পুষ্পেন্দ্রা বিশ্বকর্মা জানান, দুর্ঘটনাটি তাঁর দোকানের সামনেই ঘটে। দীর্ঘসময় অপেক্ষা করেও অ্যাম্বুলেন্স না আসায় তিনিই তাঁকে বুলডোজারে করে হাসপাতালে পৌঁছান। তিনি বলেন, ‘বর্মার একটি পা ভেঙে গেছে। স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তাঁকে জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’ একটি বুলডোজারের সামনের ব্লেডের ভেতরে শুইয়ে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনার পরপরই আহত ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে খবর পাঠানো হয়। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঘটনার পর আহত মহেশ বর্মা নামের ওই ব্যক্তি প্রায় আধঘণ্টারও বেশি সময় মাটিতে পড়ে ছিলেন। পরে স্থানীয়রা মহেশের শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে থাকলে তাঁরা আর অপেক্ষা না করে বুলডোজারে করেই হাসপাতালে নিয়ে যান।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মহেশ বর্মা কাতনির নিকটবর্তী গাইরতালার বাসিন্দা। তিনি মোটর বাইকে করে যাওয়ার সময় অপর আরেকটি মোটরবাইকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুর্ঘটনার পরপরই রক্তক্ষরণ শুরু হয় তাঁর। পরে স্থানীয়রা ৩০ মিনিটেরও বেশি সময় অপেক্ষা করে অ্যাম্বুলেন্স না আসায় পুষ্পেন্দ্রা বিশ্বকর্মা নামে এক বুলডোজারচালক তাঁর বুলডোজারে করেই মহেশকে নিয়ে হাসপাতালে যান।
পুষ্পেন্দ্রা বিশ্বকর্মা জানান, দুর্ঘটনাটি তাঁর দোকানের সামনেই ঘটে। দীর্ঘসময় অপেক্ষা করেও অ্যাম্বুলেন্স না আসায় তিনিই তাঁকে বুলডোজারে করে হাসপাতালে পৌঁছান। তিনি বলেন, ‘বর্মার একটি পা ভেঙে গেছে। স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তাঁকে জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’