হোম > বিশ্ব > ভারত

ঈদের নামাজ যেন রাস্তায় না আসে, যোগীর রাজ্যে নির্দেশনা

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে মুসলিম নাগরিকদের প্রতি নতুন নির্দেশনা জারি করেছেন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এই নির্দেশনায় তিনি রাস্তায় ঈদের নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করেছেন। পাশাপাশি অনির্ধারিত স্থানে যেন পশু কোরবানি করা না হয়, সেই বিষয়েও সতর্কতা জারি করেছেন। 

এবিপি আনন্দ সহ ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ তাঁর রাজ্যের মুসলিম নাগরিকদের প্রতি নির্দেশনাটি জারি করেন। এতে বলা হয়েছে, প্রচলিত রীতি অনুযায়ী শুধুমাত্র নির্ধারিত স্থানে নামাজ পড়তে হবে। রাস্তা অবরোধ করে নামাজ পড়া যাবে না। পাশাপাশি নিষিদ্ধ কোনো পশুকে কোরবানি দিলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। ভারতের ২৮টি রাজ্যের ২০ টিতেই গরু জবাই নিষিদ্ধ। এসব রাজ্যের মধ্যে উত্তরপ্রদেশ অন্যতম। 

মুসলিম নাগরিকদের প্রতি আদিত্যনাথের বক্তব্যের উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে সংবাদ সংস্থা আইএএনএসে। এতে বলা হয়েছে, ‘ঈদে কোরবানির স্থান আগে থেকেই চিহ্নিত করা উচিত। অন্য জায়গায় কোরবানি করা উচিত নয়। বিতর্কিত বা স্পর্শকাতর স্থানেও কোরবানি করা উচিত নয়। কর্মকর্তাদের নিশ্চিত করা উচিত, যেন নিষিদ্ধ পশু কোরবানি করা না হয়। পশু জবাইয়ের পর বর্জ্য নিষ্পত্তির জন্য একটি পদ্ধতিগত কর্ম পরিকল্পনা সমস্ত জেলায় চালু করা উচিত।’ 

মুসলিম সম্প্রদায়ের ঈদ এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের দশেরা উৎসব একদিন আগে-পরে হওয়ায় প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও পুলিশের প্রতি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়িয়ে চলা এবং প্রতিহত করারও নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আগামী ১৬ জুন অনুষ্ঠিত হবে দাশেরা উৎসব আর এর পরদিনই হবে ঈদুল আজহা।

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি