হোম > বিশ্ব > ভারত

বিহার মন্ত্রিসভায় ৩১ মন্ত্রী, কংগ্রেসের ২

কলকাতা প্রতিনিধি

বিজেপির সঙ্গে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের জোট ভাঙার খবর অনেক পুরোনো। জোট ভেঙে বিরোধী আরজেডিরসহ ৭ দলের সঙ্গে মহাজোট বেধে নতুন সরকার গঠন করেছেন নিতীশ। মোট ৩১ জনকে নিয়ে গঠিত হয়েছে নিতীশ-তেজস্বীর জুটির মন্ত্রিসভা। রাজ্যের গভর্নর ফাগু চৌহান তাদের শপথ পড়ান।

বিজেপিকে বাদ দিয়ে গড়া মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছে ভারতের পুরোনো রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। নিতীশের নতুন মন্ত্রিসভায় কংগ্রেসের দুজন বিধায়ক পূর্ণমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন। তাঁরা হলেন—আফাক আলম এবং মুরারি লাল গৌতম।

জেডিইউ নেতা নিতীশ কুমার মুখ্যমন্ত্রী এবং আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে আগেই শপথ নিয়েছিলেন। আজ স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বিহারের নতুন মন্ত্রীরা শপথ নেন। মোট ৩১ জনের মন্ত্রিসভায় ১৬ জনই আরজেডির। ১১ জন জেডিইউ-র। তবে বাম দলগুলো নিতীশ তেজস্বীকে সমর্থন জানালেও তাদের কেউ মন্ত্রিসভায় থাকছেন না।

নতুন মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রীত্বের পাশাপাশি নিতীশ রাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও নিজের কাছেই রেখেছেন। উপ-প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বের পাশাপাশি তেজস্বীর দায়িত্বে থাকছে স্বাস্থ্য, সড়ক নির্মাণ, শহর উন্নয়ন, গৃহায়ণ ও গ্রাম উন্নয়নের মতো মন্ত্রণালয়গুলো। তেজস্বীর ভাই তেজ প্রতাপ হয়েছেন বিহারের নতুন পরিবেশ মন্ত্রী।

বিহারের মন্ত্রিসভায় মুখ্যমন্ত্রীসহ সব মিলিয়ে ৩৬ জন মন্ত্রী দায়িত্ব নিতে পারেন। তাই বর্তমানে মন্ত্রিসভায় ৩১ জন দায়িত্ব নেওয়ায় রাজ্যের মন্ত্রিসভায় আরও বেশ কয়েকজনকে দায়িত্ব দেওয়ার সুযোগ থাকল। নিতীশ-তেজস্বী এরই মধ্যে মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণের ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন। 

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি