হোম > বিশ্ব > ভারত

মানুষ নিয়ে সাগর অভিযানে যাবে ভারতের ডুবোযান মৎস্য-৬০০০

গভীর সমুদ্রে ব্যবহার উপযোগী সাবমারসিবল বা ডুবোযান তৈরি করছে ভারত। সম্প্রতি দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী কিরেন রিজ্জু মৎস্য-৬০০০ নামের ওই সাবমারসিবলটির ছবি প্রকাশ করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার)। ভারত সরকারের ‘সমুদ্রযান’ মিশনের অংশ হিসেবে এই সাবমারসিবল বানানো হচ্ছে। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, সাবমারসিবলটির নকশাসহ নির্মাণকাজ করছে ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাইয়ে অবস্থিত ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ওশান টেকনোলজি (এনআইওটি)। একবার সমুদ্রে নামানো হলে এটিই হবে ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী সাবমারসিবল। 

কিরেন রিজ্জু তাঁর পোস্টে লেখেন, বর্তুলাকার এই ডুবোযান ৬০০০ মিটার গভীর পর্যন্ত নামতে পারবে। তবে প্রাথমিকভাবে ডুবোযানটি ৫০০ মিটার গভীরতা পর্যন্ত নামবে। রিজ্জু আরও জানিয়েছেন, ভারতের এই মিশনের ফলে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্যের কোনো ক্ষতি হবে না।

কিরেন রিজ্জু তাঁর পোস্টে লেখেন, ‘আমাদের পরবর্তী মিশন সমুদ্রযান। এটি চেন্নাইয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ওশান টেকনোলজিতে নির্মাণাধীন মৎস্য-৬০০০ সাবমারসিবল। ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী গভীর সমুদ্র মিশন “সমুদ্রযান” এই সাবমারসিবলে করে ছয় কিলোমিটার গভীরে তিন জন মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে। গভীর সমুদ্রের সম্পদ ও জীববৈচিত্র্য অধ্যয়ন করা হবে এর মাধ্যমে। এই প্রকল্প সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি করবে না।’ 

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই গভীর সমুদ্র মিশন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্লু ইকোনমি-ভিশনের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ। এই মিশন গভীর সমুদ্রে খনিজ ও জীববৈচিত্র্য অনুসন্ধান করবে। মন্ত্রীর দেওয়া তথ্যানুসারে ২০২৬ সাল নাগাদ মিশনটি বাস্তবায়িত হবে।

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি