বছর দু-এক আগে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে তীব্র ভূমিকম্পে বড় ক্ষতির মুখোমুখি হয় নেপাল। প্রাণ হারিয়েছিল বহু মানুষ। এরপর আজ মঙ্গলবার সকালে আবারও ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশটি। এবার উৎসস্থল নেপালের লোবুচে থেকে ৯০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে। আর তার সরাসরি প্রভাব পড়ে নিকটবর্তী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ওপর। রাজ্যটির পার্বত্য অঞ্চলে বেশ শক্তভাবেই টের পাওয়া যায় কম্পন।
বছর দু-এক আগে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে তীব্র ভূমিকম্পে বড় ক্ষতির মুখোমুখি হয় নেপাল। প্রাণ হারিয়েছিল বহু মানুষ। এরপর আজ মঙ্গলবার সকালে আবারও ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশটি। এবার উৎসস্থল নেপালের লোবুচে থেকে ৯০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে। আর তার সরাসরি প্রভাব পড়ে নিকটবর্তী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ওপর। রাজ্যটির পার্বত্য অঞ্চলে বেশ শক্তভাবেই টের পাওয়া যায় কম্পন।
মঙ্গলবার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়িসহ উত্তরাংশের বিস্তীর্ণ এলাকা। ভয়ে রাস্তায় নেমে আসে বহু মানুষ। যদিও ক্ষয়ক্ষতির খবর এখনো জানা যায়নি। একই সঙ্গে ভূমিকম্প বোঝা যায় কলকাতা, দিল্লি, বিহারের বিভিন্ন এলাকায়। মোট পাঁচটি দেশে কম্পন অনুভূত হয়। ভারত, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ এবং চীনও কেঁপে ওঠে এই ভূমিকম্পে।
আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টা ৩৫ মিনিট নাগাদ কয়েক সেকেন্ডের জন্য কম্পন অনুভূত হয় পশ্চিমবঙ্গের জেলায় জেলায়। নেপাল থেকে দূরত্ব বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কম্পনের তীব্রতা কমেছে। সকাল ৭টা ২ মিনিট নাগাদ নেপালে আফটার শক অনুভূত হয়। সেবার কম্পনের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৭। কলকাতায় ভূমিকম্প অনুভূত হয় স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ৩৫ মিনিট নাগাদ।
বিহারের মধুবনী জেলাতেও কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানা গেছে। চিনে রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৮। নেপালে ভূমিকম্পের প্রভাবে মঙ্গলবার দিল্লি এবং বিহারের বেশ কয়েকটি এলাকা কেঁপে ওঠে।