হোম > বিশ্ব > ভারত

দিল্লির আদালতকক্ষে গোলাগুলির ঘটনায় গ্রেপ্তার ২ 

দিল্লির আদালতকক্ষে গোলাগুলির ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে দিল্লি পুলিশের বিশেষ দল। গ্রেপ্তার দুজন হলেন উমাং ও বিনয়। তাঁদের সিসিটিভির ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা হয়েছে। গ্রেপ্তার দুজনই উত্তর-পশ্চিম দিল্লির হায়দারপুরের বাসিন্দা। সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। 

সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উমাংসহ আরও দুই হামলাকারী উত্তর দিল্লির রোহিনীর ৯ নম্বর সেক্টরের একটি দোকান থেকে আইনজীবীর পোশাক পরিধান করে। পরে তাঁরা আদালত প্রাঙ্গণে যায়। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, হামলা চালানোর সময় আদালত প্রাঙ্গণে একটি প্রাইভেট কারে অপেক্ষা করছিলেন উমাং। হামলাকারীরা হামলা শেষ করে বেরিয়ে এলে তাঁদের নিয়ে পালানোর পরিকল্পনা ছিল তাঁর। কিন্তু দেরি হওয়ার কারণে এবং হামলাকারীরা নিহত হওয়ায় উমাং পালিয়ে যান। 

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার উত্তর দিল্লির রোহিনীতে আদালতকক্ষের ভেতরে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হন। দিল্লি পুলিশের কমিশনার রাকেশ আস্থানা বলেন, ‘পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় মোট তিনজন নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে দুই হামলাকারী ও শীর্ষ সন্ত্রাসী গোগী রয়েছে। এই ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’

আইনজীবী ললিত কুমার বলেন, হামলা চলাকালে বিচারক, আইনজীবীরা আদালতকক্ষে উপস্থিত ছিলেন। আইনজীবীদের পোশাক পরে থাকা ওই দুজন হাঁটতে থাকেন এবং গুলি চালাতে থাকেন।

জানা গেছে, কয়েক বছর ধরেই টিল্লু গ্যাং ও জিতেন্দ্র গোগী গ্রুপের সংঘর্ষ চলে আসছিল। দুই পক্ষের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ২৫ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি