হোম > ইসলাম

হজ-ওমরাহর অসামান্য ৫ ফজিলত

ইসলাম ডেস্ক 

ছবি: সংগৃহীত

হজ ও ওমরাহ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ দুটি ইবাদত। সামর্থ্যবান ব্যক্তিরাই কেবল এই মহান ফজিলত অর্জনের সুযোগ পান। কারণ পবিত্র মক্কা নগরীতে উপস্থিত হওয়ার সৌভাগ্য পৃথিবীর সব মুসলমানের হয় না। তাই হজ ও ওমরাহর গুরুত্ব অনুধাবন করে একনিষ্ঠ হয়ে তা পালন করা আমাদের কর্তব্য। মহানবী (সা.) হজ ও ওমরাহর অসংখ্য ফজিলতের কথা বর্ণনা করেছেন। নিচে কয়েকটি হাদিস উল্লেখ করা হলো—

এক. ‘হজে মাবরুর তথা যথাযথভাবে পালিত হজের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (বুখারি)

দুই. ‘যে ব্যক্তি শরিয়তবিরোধী কাজ, যৌনতাবিষয়ক কথা ও কাজ থেকে বিরত থেকে হজ আদায় করে, সে তার মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়ার দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে ফিরে আসে।’ (বুখারি)

তিন. ‘আল্লাহ তাআলা আরাফাতের দিন এত সংখ্যক মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন, যা অন্য কোনো দিন দেন না। এই দিনে আল্লাহ তাআলা কাছে আসেন এবং আরাফার ময়দানে অবস্থানরত হাজিদের নিয়ে ফেরেশতাদের সামনে গর্ব করে বলেন—ওরা কী চায়?।’ (মুসলিম)

চার. ‘এক ওমরাহ থেকে অন্য ওমরাহর মধ্যবর্তী সময়ে যে গুনাহ হবে, তা তার জন্য কাফফারাস্বরূপ।’ (বুখারি)

পাঁচ. ‘ইসলাম গ্রহণ মানুষের অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়, হিজরত তার অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয় এবং হজ তার অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়।’ (মুসলিম)

ছয়. ‘তোমরা পরপর হজ ও ওমরাহ আদায় করো। কেননা তা দারিদ্র্য ও পাপকে সরিয়ে দেয়—যেমন সরিয়ে দেয় কামারের হাঁপর লোহা, সোনা ও রুপার ময়লাকে। আর মাবরুর হজের পুরস্কার জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (নাসায়ি)

পবিত্র কাবায় শিশুদের নিরাপত্তায় বিনা মূল্যে ‘সেফটি ব্রেসলেট’

চার দশক বুখারি শরিফ পড়ানো শায়খুল হাদিস মাহবুবুল হক কাসেমীর ইন্তেকাল

তাবলিগের প্রবীণ মুরব্বি হাজি সেলিমের ইন্তেকাল

ন্যায়পরায়ণ শাসকের মর্যাদা ও পরকালীন পুরস্কার

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

নির্বাচনের কারণে এগিয়ে এল কওমি মাদ্রাসার কেন্দ্রীয় পরীক্ষা

শুরু হচ্ছে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ কোরআন প্রতিযোগিতা

প্রবীণ সুফি পীর জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি আর নেই

অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে যে আমল

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫