হোম > ইসলাম

যে ক্ষেত্রে মুমিনের লজ্জা করা অনুচিত

আবরার নাঈম 

ছবি: সংগৃহীত

‎লজ্জা মোমিনের ভূষণ বা অলংকার। বাহ্যিক সৌন্দর্যের চেয়ে তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। লজ্জাশীলতা কল্যাণ বয়ে আনে। হজরত ইমরান ইবনে হুসাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, লজ্জা মঙ্গল বয়ে আনে। (সহিহ্ মুসলিমের অন্য বর্ণনায় আছে, লজ্জার সবটুকু মঙ্গলই মঙ্গল। (রিয়াজুস সালেহিন: ৬৮৭)

লজ্জা মানুষকে অগণিত পাপ থেকে বিরত রাখে। অনেক সময় মানুষ চক্ষুলজ্জার কারণে হলেও পাপ কাজ থেকে বিরত থাকে। বিপরীতে নির্লজ্জ ব্যক্তি এসবের পরোয়া করে না। যা খুশি তাই করে।

আবু মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, পূর্বযুগের নবীগণের যে কথাটি মানুষের কাছে পৌঁছেছে, তা হলো—যখন তুমি নির্লজ্জ হবে, তখন যা ইচ্ছা তাই করতে পারো। (সুনানে আবু দাউদ: ৪৭৯)

লজ্জাশীলতা অবশ্যই প্রশংসনীয় গুণ। তবে ক্ষেত্র বিশেষ তা পরিহার করা আবশ্যক। যেমন, দ্বীনি মাসআলা বা কোনো বিধান জানার ক্ষেত্রে। বিশেষত কোনো ইসলামিক স্কলারের কাছে দ্বীনি মাসআলা-মাসায়েল বিষয়ে প্রশ্ন করতে লজ্জা পাওয়া নিতান্তই বোকামি। মনে সৃষ্টি হওয়া প্রশ্ন নিজের ভেতর চাপিয়ে রাখা অনুচিত। তাই লজ্জা ভেঙে প্রশ্ন করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সুতরাং যারা জ্ঞানী, তাদের জিজ্ঞেস কর; যদি তোমাদের জানা না থাকে। (সুরা নাহল: ৪৩)

ন্যায়পরায়ণ শাসকের মর্যাদা ও পরকালীন পুরস্কার

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

নির্বাচনের কারণে এগিয়ে এল কওমি মাদ্রাসার কেন্দ্রীয় পরীক্ষা

শুরু হচ্ছে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ কোরআন প্রতিযোগিতা

প্রবীণ সুফি পীর জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি আর নেই

অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে যে আমল

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫

যেভাবে অন্যদের ভুল শুধরে দিতেন নবীজি

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫

মিসরে কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাসকে বিমানবন্দরে সংবর্ধনা