হোম > ইসলাম

মর্যাদাপূর্ণ শবে কদর

ইসলাম ডেস্ক 

প্রতীকী ছবি

শবে কদর বছরের শ্রেষ্ঠ রাত। শুধু তা-ই নয়, পবিত্র কোরআনে এ রাতকে হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। লাওহে মাহফুজ থেকে সমগ্র কোরআন দুনিয়ার আকাশে এ রাতেই নাজিল করা হয়। এরপর রাসুল (সা.)-এর নবুয়তি জীবনের ২৩ বছরে অল্প অল্প করে তা নাজিল হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি একে নাজিল করেছি শবে কদরে।’ (সুরা কদর: ১)

শবে কদরে প্রতিটি প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ের ফয়সালা করা হয়। ফেরেশতারা ফজর পর্যন্ত আল্লাহ তাআলার নির্দেশে শান্তি ও কল্যাণ নিয়ে দুনিয়ায় আগমন করেন এবং প্রার্থনারত সব নারী-পুরুষের রহমতের জন্য দোয়া করেন।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এ রাতে ফেরেশতাগণ ও জিবরাইল (আ.) প্রতিটি কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে অবতীর্ণ হয়। এ রাত (আদ্যোপান্ত) শান্তি ফজর হওয়া পর্যন্ত।’ (সুরা কদর: ৪-৫)

শবে কদরের ইবাদত অন্য যেকোনো রাতের চেয়ে বেশি সওয়াবের। এ রাতে আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মাফ করেন। রহমতের দরজা খুলে দেন। হজরত নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ইমান ও ইহতিসাবের সঙ্গে (আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সওয়াবের আশায়) কদরের রাতে ইবাদত করে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)

হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘ওগো আল্লাহর রাসুল, আপনি বলে দিন—যদি আমি জানতে পারি, শবে কদর কোন রাতে হবে, তাহলে আমি কী পড়ব?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘তুমি পড়বে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আননি।’ অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ, তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে ভালোবাসো। অতএব, আমাকে ক্ষমা করো।’ (সুনানে তিরমিজি)

সোমবার রোজা রাখার ফজিলত

চাশতের নামাজ আদায়ের ফজিলত

অসহায়ের পাশে দাঁড়ালে যে সওয়াব

মসজিদুল আকসার বিস্ময়কর ৫ তাৎপর্য

নতুন বছরে জীবন সাজুক ইমানি নুরে

সুলতান সালাহুদ্দিন আইয়ুবির আল-আকসা জয়ের গল্পগাথা

একই কবরে একাধিক লাশ দাফনের বিধান

বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ফজিলত

মজলুমের পাশে দাঁড়ানো ইবাদত

তাকওয়া অর্জনের সহজ ৩ উপায়