অনেকের পছন্দের খাবারের তালিকায় ওপরের দিকে থাকে চিংড়ি মাছের নাম। মালাইকারি, অনথন, লতি চিংড়ি, বালাচাওয়ের মতো অসংখ্য মুখরোচক ও সুস্বাদু খাবার রান্না হয় চিংড়ি দিয়ে।
এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির সঙ্গেও মিশেল দিয়ে খাওয়া যায় চিংড়ি মাছ। বাগদা, গলদা, কুঁচো, হরিণা ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের চিংড়ি বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু চিংড়ি কেনার পর থেকে রান্না করা পর্যন্ত কিছু সাধারণ ভুল হয়ে যায়। এসব ভুল এড়াতে পারলে খাবারের স্বাদ আরও বাড়ানো যাবে।
যেদিন রান্না করবেন, সেদিন চিংড়ি কেনা ভালো। টাটকা রাখতে খোসাসহ চিংড়ি কিনবেন।
অ্যামোনিয়ার মতো গন্ধ বের হওয়া চিংড়ি কিনবেন না। এ রকম গন্ধ পেলে বুঝবেন, চিংড়ি অনেক পুরোনো।
চিংড়ির খোসা ফেলে না দিয়ে সংরক্ষণ করুন। খোসা বেঁটে পাকোড়া বানানো যায়। স্যুপের স্টক বানানোর জন্যও কাজে লাগাতে পারেন।
বেশিক্ষণ চিংড়ি রান্না করবেন না। ইংরেজি অক্ষর ‘সি’র মতো আকার ধারণ করলেই নামিয়ে ফেলুন। ইংরেজি ‘ও’র মতো আকার হলে বুঝতে হবে পছন্দের চিংড়ি বেশি রান্না করে ফেলেছেন।
ফ্রিজ থেকে বের করেই রান্না করতে যাবেন না। জমাটবদ্ধ অবস্থা কাটলে তারপর চুলায় দিন। নয়তো সব চিংড়ি সমানভাবে রান্না হবে না। কোনোটা বেশি, কোনোটা কম সেদ্ধ হবে।