হোম > জীবনধারা > ক্যাম্পাস

ক্যাম্পাসে চিঠি উৎসব

নাজমুল ইসলাম

টেলিগ্রামের যুগ শেষ হয়েছে গত শতকের আশির দশকের দিকে। ফ্যাক্সের যুগ চলেছে আরও কিছুদিন। সেটা ২০০৫ সালের দিক থেকে, সেটাও ধীরে ধীরে জাদুঘরের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। মানুষে মানুষে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে টেলিগ্রাম ও ফ্যাক্সের চেয়েও প্রাচীন পদ্ধতি চিঠি। সেটি সব মাধ্যমের সঙ্গে যুদ্ধ করেও টিকে ছিল এই সেদিন পর্যন্ত।

কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষে ই-মেইল, টেক্সট মেসেজ আর চ্যাটজিপিটির যুগে কেউ আর এখন চিঠি লেখে না। ফলে মানব যোগাযোগের ইতিহাসে ঐতিহ্যবাহী এ প্রথা এখন প্রায় বিলুপ্ত। রাষ্ট্রীয় কাজ ছাড়া এখন আর চিঠি কেউ লেখে বলে মনে হয় না। ফলে ডাকপিয়নের হলুদ খামে চিঠি বিলি করার দিনগুলো এখন শুধুই স্মৃতি।

এ প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় চিঠি উৎসব। নাট্য সংগঠন অনিরুদ্ধ নাট্যদলের উদ্যোগে উন্মুক্ত এই আয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় স্বাধীনতা চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়। অনিরুদ্ধের পক্ষ থেকে এই উৎসব উপলক্ষে চিঠি লেখার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এই উৎসবে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন। অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের অনেকেই জানান, এখন মেসেঞ্জার এবং ই-মেইল চিঠির আবেদনটা 
নষ্ট করে দিয়েছে। এই আয়োজন একটু হলেও সেই চিঠি লেখার দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। অনিরুদ্ধ নাট্যদলের সংগঠক তারেক হাসান জানিয়েছেন, একসময় যোগাযোগের প্রিয় মাধ্যম ছিল চিঠি। দিন দিন সেটি হারিয়ে যাচ্ছে। আবেগকে চিঠির মাধ্যমে প্রকাশ করার এক ক্ষুদ্র প্রয়াস থেকে এই আয়োজন করা হয়।

উচ্চশিক্ষা কোনো বিশেষ শ্রেণির জন্য নয়, এটি সবার অধিকার

পাঠকবন্ধুর মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপন

উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল: স্বর্ণ রৌপ্য ব্রোঞ্জসহ ৭ অ্যাওয়ার্ড জয়

যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা: চিকিৎসা নৃবিজ্ঞানে বাংলাদেশি মিথিলার পথচলা

কৃষক বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন উর্মি

জকসু নির্বাচন: তিন দিনেও প্রকাশ করা হয়নি ব্যালট নম্বর, প্রচারে নেমে বিপাকে প্রার্থীরা

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪-এর আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে: জবি উপাচার্য

এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

শিক্ষার্থীদের বিজয় দিবসের ভাবনা

দিনে রাজমিস্ত্রির কাজ রাতে পড়াশোনা