হোম > জাতীয়

বেইলি রোডে ভবনে অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর শোক 

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী ঢাকার বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামে একটি বহুতল বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক শোকবার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে। 

শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগুনে পুড়ে মৃত্যুবরণকারীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। এ ছাড়া আহতদের দ্রুত চিকিৎসা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তাৎক্ষণিক নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। 

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের সাততলা ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, বেশ কয়েকজন নারী ও শিশুসহ ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারের একাধিক সদস্য আছে। তারা সবাই ভবনটিতে থাকা রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিল। 

গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটি সাততলা। এর নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পুরোটাই বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে নিচতলায় একাধিক কাপড়ের দোকান ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্যের যন্ত্রাংশ বিক্রি হয়। দ্বিতীয় তলা থেকে শুরু করে ওপরের দিকে কাচ্চি ভাই, কেএফসি, পিজ্জা ইনসহ বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নিচতলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। 

ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে। নিচতলায় লাগা আগুন দ্রুত ওপরের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভবনে আটকে পড়ে অনেক মানুষ। আতঙ্কিত লোকজন ওপরের দিকে উঠে যায়। ভবনে থাকা বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁর কর্মী এবং সেখানে যাওয়া মানুষ আগুনের মুখে আটকা পড়ে। 

ধারণা করা হচ্ছে, আটকে পড়াদের অনেকে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিল। তারাই মূলত সেখানে আটকা পড়ে। এই অবস্থায় ভবনের তৃতীয় ও সপ্তম তলায় আটকে পড়ারা উদ্ধারের আকুতি জানাতে থাকে। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিসের টার্ন টেবিল ল্যাডার (টিটিএল) ব্যবহার করে আটকে পড়াদের নামিয়ে আনার কাজ শুরু করে। ফায়ারের ১২টি ইউনিট কাজ করে ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। 

আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ১২টার দিকে ভবনের সামনে অবস্থান করতে দেখা যায় ফায়ার সার্ভিসের বিশেষায়িত গাড়ি ‘রেফ্রিজারেটেড স্টোরেজ ট্রাক’। এটি মূলত মরদেহ বহনের গাড়ি। এই গাড়িতে করে মরদেহ নেওয়া হয় হাসপাতালে।

ঢাকাকে ভারতের চোখে দেখার সম্ভাবনা কম

নবীন উদ্যোক্তাদের অভিজ্ঞতা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারের পাকিস্তান সফর, প্রতিরক্ষা সচিবের সঙ্গে বৈঠক

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সরানো হলো পরিচালক মনিরুজ্জামানকে

গত বছর ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা, ৬১ শতাংশই নারী: জরিপ

পাঁচ মাসে মাজার-দরগায় ৪৪ হামলা: প্রেস উইং

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস গ্রেপ্তার

লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৪৭ বাংলাদেশি

বিয়ের পিঁড়িতে বসা হলো না হুমায়ুনের

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে মতামত দিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে ৬ দিন সময়

সেকশন