কেন্দ্রীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ গঠনের আগপর্যন্ত এনআইডি নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে এনআইডির ওনারশিপ বিষয়ে অনুষ্ঠিত বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্বকালে ফয়েজ আহমদ বলেন, ২০০৭ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ ও কারিগরি সহায়তায় নির্বাচন কমিশন এনআইডি প্রস্তুত শুরু করে। এখন এই ডেটাবেইসে ৩৫ ধরনের তথ্য রয়েছে। এর বাইরে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন করে বিডিআরএস। বিয়ে-তালাক ইত্যাদির জন্য রয়েছে সিআরভিএস। প্রশ্ন হচ্ছে, ভোটের অধিকার ইমপ্লিমেন্টেশন করার জন্য ৩৫ ধরনের তথ্যের প্রয়োজন আছে কি না।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও বলেন, ‘আমরা বলছি না যে নির্বাচন কমিশনের যে আইটি সেল আছে, সেটাকে বন্ধ করে দেব। আমরা যেটা বলছি ডেটা অথরিটির মাধ্যমে রেগুলেটেড হবে। যার কাছে যেটা আছে সেটা আপাতত সেখানেই থাকবে। একটা পর্যায়ে এসে যখন এই সফটওয়্যারগুলোকে রূপান্তর করা দরকার হবে, যখন এগুলো পুরোনো হবে। ওই সময় একটা কেন্দ্রীয় অথরিটির আন্ডারে নিয়ে আসব। আপাতত যে যেখানে আছে সেখানেই থাকবে।’