হোম > জাতীয়

মতিউরের সম্পদের খোঁজে সাবরেজিস্ট্রি অফিসে চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ছাগলকাণ্ডে আলোচিত-সমালোচিত এনবিআরের সাবেক কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে জমি-প্লট, ফ্ল্যাট-বাড়ি বা দোকানের তথ্য চেয়ে সব জেলার সাবরেজিস্ট্রি অফিসে চিঠি দিয়েছে নিবন্ধন অধিদপ্তর। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে এসব তথ্য চেয়েছে নিবন্ধন অধিদপ্তর। 

দুদক সূত্র জানায়, নিবন্ধন অধিদপ্তরের চিঠিতে মতিউর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে সাবরেজিস্ট্রি অফিসগুলোতে জমি, প্লট, ফ্ল্যাট, বাড়ি বা দোকান ইত্যাদি রেজিস্ট্রেশন হয়ে থাকলে এসংক্রান্ত তথ্য অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে। তাঁদের সম্পদের তথ্য চেয়ে দুদক গত ২৭ জুন নিবন্ধন অধিদপ্তরসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দেয়। নিবন্ধন অধিদপ্তর গত রোববার থেকে সাবরেজিস্ট্রি অফিসে চিঠি পাঠাচ্ছে। 

মতিউরের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুসন্ধানের অগ্রগতি জানতে চাইলে গতকাল সোমবার দুদকের কমিশনার (তদন্ত) জহুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনুসন্ধানের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। অনুসন্ধান কর্মকর্তা ইতিমধ্যে অনেক দপ্তরে চিঠি দিয়েছেন। জায়গা-জমির তথ্য চেয়ে দেশের সব জেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসেও চিঠি দেওয়া হয়েছে। 

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মতিউর, তাঁর প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ ও ছেলে আহমেদ তৌফিকুর রহমান অর্ণবের বিদেশযাত্রায় গত ২৪ জুন নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত। লায়লা কানিজ তাঁর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে রোববার আদালতে আবেদন করেছেন। এ বিষয়ে শুনানির জন্য ২৭ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত। 

মতিউরের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদকের উপপরিচালক মো. আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি কমিটি। ২৩ জুন এই কমিটি গঠন করে দুদক।

ঢাকাকে ভারতের চোখে দেখার সম্ভাবনা কম

নবীন উদ্যোক্তাদের অভিজ্ঞতা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারের পাকিস্তান সফর, প্রতিরক্ষা সচিবের সঙ্গে বৈঠক

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সরানো হলো পরিচালক মনিরুজ্জামানকে

গত বছর ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা, ৬১ শতাংশই নারী: জরিপ

পাঁচ মাসে মাজার-দরগায় ৪৪ হামলা: প্রেস উইং

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস গ্রেপ্তার

লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৪৭ বাংলাদেশি

বিয়ের পিঁড়িতে বসা হলো না হুমায়ুনের

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে মতামত দিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে ৬ দিন সময়

সেকশন