এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের বিষয়ে জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনকে এই বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে।
আজ রোববার বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. রুকুনুজ্জামান। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ। পরে শাহীন আহমেদ বলেন, এস আলম গ্রুপের যে অর্থ পাচারের ব্যাপারগুলো আসছে সে ব্যাপারে দুদক অলরেডি অনুসন্ধান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
রিটটি আজ রোববার পর্যন্ত মুলতবি রেখে দুদককে আদেশ দিয়েছেন যে, এস আলম গ্রুপের অর্থ পাচার অভিযোগের ওপর কী অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে তার সব তথ্য আদালতকে অবহিত করতে।
এর আগে গত সপ্তাহে রিটটি করেন আইনজীবী রুকুনুজ্জামান। রিটে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এস আলম গ্রুপের এ পর্যন্ত নেওয়া ঋণের পরিমাণ, বিদেশে পাচার করা অর্থ ও সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা, সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশনা এবং আদালতের অনুমতি ছাড়া কোম্পানির পরিচালকসহ পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়।