নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহাসড়কের ওপরে বা তার পাশে অস্থায়ী পশুর হাট ইজারা প্রদানের কারণে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের তথ্যমতে, মহাসড়কে সর্বমোট ২১৭টি পশুর হাট রয়েছে।
মহাসড়কে যাত্রীসাধারণের যাতায়াত নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে এবার এসব পশুর হাট না বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) ভবনে ঈদুল আজহা উপলক্ষে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে এ বৈঠকে আলোচনা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সওজের আওতাধীন ক্ষতিগ্রস্ত সড়কের পাশাপাশি জাতীয় মহাসড়ক ও করিডরসমূহের মেরামত ও সংস্কারকাজ আসন্ন ঈদের সাত দিন আগেই সম্পন্ন করা।
বৈঠকে জানানো হয়, মহাসড়কের পাশে সবচেয়ে বেশি পশুর হাট বসে চট্টগ্রাম জেলায় মহাসড়ক সংলগ্ন ৩০টি। এরপর সবচেয়ে বেশি কক্সবাজার জেলায় বসে ২৩টি পশুর হাট।
চট্টগ্রাম ৩০টি পশুর হাট—বাড়কুণ্ড বাজার, বাঁশবাড়িয়া বাজার, ফকিরহাট গরুর বাজার, ফকিরহাট, বড় দারোগার হাট, ছোট দারোগার হাট, হাদি ফকিরহাট বাজার, বারবকুণ্ড স্কুল মাঠ বাজার, বাঁশবাড়িয়া স্কুল মাঠ, ভাটিয়ারি বাজার, হাদিফকিরহাট গরু বাজার, মিঠাছাড়া বাজার, বড়তাকিয়া হাইস্কুল বাজার, নিজামপুর, বড় কলমদাহ বাজার, ডাকঘর মৌলভীবাজার, শান্তিরহাট বাজার, বাদামতল বাজার, কলম মুন্সির হাট, চৌধুরীর হাট স্টেশন বাজার, চৌধুরীর হাট বাজার, সরকারহাট, চারিয়া বাজার, বিবরিহাট, বাগিচাহাট, দেওয়ানহাট, রওশন হাট, খাঁনহাট, কেরানী হাট, পদুয়ার বাজার।