হোম > জাতীয়

দেশে চালের অভাব নেই: খাদ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা

দেশে চালের কোনো অভাব নেই, কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হয় বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। একই সঙ্গে কেউ কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। আজ মঙ্গলবার খাদ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন রমজান মাসে চালের বাজারমূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘সরকার বিভিন্নভাবে সরবরাহ ও দাম মনিটরিং করে। শুধু রমজান মাসেই নয়, এ মনিটরিং সারা বছর চলে। লাইসেন্স ছাড়া কেউ এ দেশে ধান-চালের ব্যবসা করতে পারবে না। এটা করতে হলে ফুড গ্রেইন লাইসেন্স থাকতে হবে। আড়তদারদেরও এ লাইসেন্স থাকতে হবে। এটা নিয়মিত মনিটরিং হচ্ছে। ১৫ দিন পরপর কতটুকু তিনি ক্রয় করেছেন, কতটুকু বিক্রি করেছেন তার রিটার্ন দাখিল করতে হবে।’

খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ব্যাবসায়ীদের সঙ্গে মিটিং হলে তখন চালের দাম কমে। তারপর আবার বাড়ে। বাড়ার সময় ৫ টাকা বাড়লেও কমার সময় সেভাবে কমে না। ২০২৩ সালে দুর্ভিক্ষ হতে পারে, বিশ্বব্যাংকের এমন ঘোষণার পর অনেকেই অনায্যভাবে চালের দাম বাড়িয়েছেন, মজুত করেছেন। সেটা নিয়ন্ত্রণে ওএমএস বাজারে ছাড়তে হয়েছে। সরকার আমদানি করেছিল বলে বিতরণ করতে পেরেছে।’

সংকট না থাকলে আমদানি কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমদানি বন্ধ রাখলে কৃত্রিম সংকটের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বেড়ে যায়। পবিত্র রমজান মাসের ধর্মীয় অনুশাসনের কথা বিবেচনা করে দাম নিয়ে কারসাজি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।

গত বছর ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা, ৬১ শতাংশই নারী: জরিপ

পাঁচ মাসে মাজার-দরগায় ৪৪ হামলা: প্রেস উইং

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস গ্রেপ্তার

লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৪৭ বাংলাদেশি

বিয়ের পিঁড়িতে বসা হলো না হুমায়ুনের

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে মতামত দিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে ৬ দিন সময়

সস্তায় বিক্রি হচ্ছে শৈশব

হজযাত্রীদের সঙ্গে চুক্তি করছে না এজেন্সিগুলো

বেশি দামে কেনা নেপালের বিদ্যুতেও ভারতনির্ভরতা

দেওয়ানি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে একগুচ্ছ সুপারিশ কমিশনের

সেকশন