পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির নিষ্পত্তি হওয়া মামলা পুনঃ তদন্তের সিদ্ধান্ত দুদকের

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রকাশ : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৫: ২৭
সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কার্যাদেশ পাইয়ে দেওয়া এবং ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে বনানী থানায় করা মামলাটি পুনঃ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ মঙ্গলবার সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন।

আক্তার হোসেন বলেন, একে অপরকে আর্থিকভাবে লাভবান করার অসদুদ্দেশ্যে ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্মাণকাজে প্রকল্পের নির্মাণ তদারকি পরামর্শক নিয়োগসংক্রান্ত দরপত্রের অন্যতম দরদাতাকে কার্যাদেশ পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন অভিযুক্ত।

অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) কাজী মো. ফেরদাউস, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রিয়াজ আহমেদ জাবের, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোস্তফা, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড প্ল্যানিং কনসালট্যান্ট লিমিটেডের (ইপিসি) পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, এসএনসি নাভালিন ইন্টারন্যাশনালের সাবেক পরিচালক রমেশ শাহ ও সাবেক সহসভাপতি কেভিন ওয়ালেস।

দুদক মহাপরিচালক বলেন, এ ঘটনায় ২০১২ সালে বনানী থানায় মামলা করা হয়। দুই বছর পর মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন হয়েছিল। সেটি আবার তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তদন্তে তথ্যপ্রমাণ না পাওয়ার কারণে তখন চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল। এখন পদ্মা সেতুর অনিয়ম নিয়ে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। এ কারণে মামলাটি পুনঃ তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়াদের আবেদন পুনর্বিবেচনায় ৯ জানুয়ারি সভা

সানডে টাইমসের প্রতিবেদন

টিউলিপের বোনও পেয়েছেন বিনা মূল্যের ফ্ল্যাট, দিয়েছেন শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি

তাপস ও স্ত্রীর নামে প্রায় ৮০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মামলা

খুলেছে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবন, পুড়ে যাওয়া তলাগুলো ১২ দিনের মধ্যে সংস্কার