হোম > রাজনীতি

১৬ বছর পর বিএনপির কার্যালয়ে অলি আহমদ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০০৬ সালে দল ছাড়ার পর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আর আসেননি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। অবশেষে দীর্ঘ ১৬ বছর পর আজ মঙ্গলবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন তিনি। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন। তিনি কর্নেল অলিকে বিএনপির ক্ষতিগ্রস্ত কার্যালয় ঘুরিয়ে দেখান।

ক্ষতিগ্রস্ত কার্যালয় দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন কর্নেল অলি। তিনি বিএনপি নেতাদের প্রতি সহমর্মিতা জানান।

অলি আহমদ বলেন, ‘একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীও কোনো রাজনৈতিক অফিসে এমন বর্বরতা করেনি। কারও বাসায় করেনি। পুলিশ তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে লুট করেছে।’

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব কর্নেল অলি বলেন, ‘বিএনপির বড় প্রাপ্তি, এই সরকারকে বিশ্বের কাছে উলঙ্গ করেছে। কারণ দুনিয়ার মানুষ জেনেছে যে, সরকারের মনুষ্যত্ব নেই। পুলিশ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ মিলে এ কাজ করেছে। তাদের মনে রাখতে হবে, অত্যাচার চালিয়ে কোনো স্বৈরশাসক টিকতে পারেনি।’

‘আমরা তাদের পাতা ফাঁদে পা দেব না’ উল্লেখ করে এলডিপির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে এই সরকারকে বিদায় করার জন্য যা যা করা দরকার তাই করতে হবে। আইন মোতাবেক সব করা হবে। বিএনপিকে আরও শক্তিশালী হয়ে কর্মসূচি দিতে হবে। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।’

কর্নেল অলি বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে আলাপ করে ১০ দফা ঘোষণা করেছি। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন করে যাব, আন্দোলন আরও জোরদার করতে হবে। সরকারের পালানোর সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। ৭ ডিসেম্বরের পর তারা সেই সুযোগ বন্ধ করে ফেলেছে। এখন জনগণ তাঁদের বিচার করবে।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বন্দী নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে মুক্তি ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান কর্নেল অলি।

খালেদা জিয়া ঠিকমতো চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন: ডা. জাহিদ

লন্ডন সফরে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান

দুই মিত্র জোটের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

নিরাপত্তা শঙ্কায় ইসিতে ব্যারিস্টার ফুয়াদ ও রেহা কবির সিগমা

নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের জাপা, মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু

আনিস আলমগীরকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাল সিপিজে

ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি পুলিশি বাধায় পণ্ড

দুই মামলা থেকে মির্জা আব্বাস-আমান-গয়েশ্বরসহ ৪৫ জনকে অব্যাহতি

তারেক রহমানের জন্য বিএনপির অভ্যর্থনা কমিটি

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামছুল ইসলাম