হোম > রাজনীতি

আমি তো বাতাসে পড়ে যাওয়ার মতো লোক না: গয়েশ্বর 

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে মারতে চাওয়া হয়নি—ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদের এমন দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলেছেন গয়েশ্বর নিজেই।

আজ বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে কীভাবে রাস্তায় ফেলে পিটিয়েছে। আমি শুনলাম টেলিভিশনে ডিবির প্রধান একটা চ্যানেলে এসেছিলেন। তিনি বলেছেন, উনাকে মারতে চাওয়া হয়নি, পড়ে গেছে, ধাক্কাটাক্কায় পড়তে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনে ডিবির প্রধানের এই দাবিকে নাকচ করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘তিনি হারুন-অর রশীদ টেলিভিশনে বলেছেন, আমি পড়ে গিয়েছিলাম। আমার মাথার আঘাত এখনো যায়নি। প্রথমে পুলিশের পক্ষ থেকে ছোড়া ইটে আমার আঘাত লাগে। মাথায় হাত দিয়ে দেখি রক্ত ঝরছে। তখনো আমি দাঁড়িয়ে আছি। কাছে থেকে আমাকে যখন হাঁটুর নিচের দিকে লাঠি দিয়ে আঘাত করল, তখন আমি পড়ে গেছি। আমি তো বাতাসে পড়ে যাওয়ার মতো লোক না।’ 

গত শনিবার ঢাকার ধোলাইখালে অবস্থান কর্মসূচি পালনের সময় গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে তাঁদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে পুলিশের। সে সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বরকে আটক করা হয়। এর মধ্যেই ডিবি কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদের সঙ্গে গয়েশ্বরের মধ্যাহ্নভোজের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

আপ্যায়নের বিষয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘পরে দেখলেন না সোনারগাঁও হোটেলের কত খাবার। সরকার একটা অপরাধ করার পরে সেটা ঢাকতে হাজারো রকমের মিথ্যার আশ্রয় নেয়। মিথ্যা মিথ্যাই থেকে যায়। এটাই মূল কথা আমার।’

খালেদা জিয়া ঠিকমতো চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন: ডা. জাহিদ

লন্ডন সফরে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান

দুই মিত্র জোটের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

নিরাপত্তা শঙ্কায় ইসিতে ব্যারিস্টার ফুয়াদ ও রেহা কবির সিগমা

নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের জাপা, মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু

আনিস আলমগীরকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাল সিপিজে

ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি পুলিশি বাধায় পণ্ড

দুই মামলা থেকে মির্জা আব্বাস-আমান-গয়েশ্বরসহ ৪৫ জনকে অব্যাহতি

তারেক রহমানের জন্য বিএনপির অভ্যর্থনা কমিটি

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামছুল ইসলাম