Ajker Patrika
হোম > রাজনীতি

মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুর কারামুক্তির অপেক্ষায় বিএনপি 

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুর কারামুক্তির অপেক্ষায় বিএনপি 

মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর কারাগার থেকে মুক্ত হওয়ার অপেক্ষায় বিএনপি। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গতকাল বুধবার তাঁদের জামিন দেওয়া হয়।

আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান আজকের পত্রিকাকে জানান, বেলা ২টার দিকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

গতকাল বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের দুজনকে জামিন দেন।

এদিন বিএনপির দুই শীর্ষ নেতার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন নাশকতার মামলায় দুই বিএনপির নেতাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মির্জা ফখরুলকে ১১ মামলায় ও আমীর খসরুকে ১০ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। অন্যান্য মামলায় আগে দুজনই জামিন পেয়েছেন। সর্বশেষ মামলায় আজ জামিন পাওয়ায় তাঁদের কারামুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই।

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় এর আগে দুজনেরই জামিনের আবেদন কয়েক দফা নামঞ্জুর হয়। হাইকোর্টও মির্জা ফখরুলকে জামিন দেননি।

৬ ফেব্রুয়ারি দুজনের পক্ষে জামিনের আবেদন করার পর আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। আজ জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জয়নাল আবেদীন, মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, জয়নুল আবেদীন মেজবাহ প্রমুখ।

মির্জা ফখরুলকে গত বছর ২৯ অক্টোবর সকালে আটক করার পর বিকেলে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই দিন তাঁর জামিন নামঞ্জুর হয়। পরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত তাঁর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। গত ১০ জানুয়ারি হাইকোর্ট মির্জা ফখরুলের জামিন নামঞ্জুর করেন।

মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেলা ১টার দিকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুর চালান।

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগে রমনা থানার পুলিশ পরিদর্শক মফিজুর রহমান মামলা দায়ের করেন।

২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গুলশানের বাসভবন থেকে মির্জা ফখরুলকে আটক করে ডিবি পুলিশ। ৩ নভেম্বর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে আটক করা হয় এবং একই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ছয় দিনের রিমান্ড শেষে ১০ নভেম্বর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এই মামলায় মির্জা আব্বাস, মির্জা ফখরুল, বরকত উল্লা বুলুসহ ৭২ জনকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আসামিও রয়েছেন। গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীর পল্টন, শাহজাহানপুর ও রমনা থানায় বেশ কয়েকটি মামলা হয়।

বিএনপির দুই পেশাজীবী সংগঠন বিলুপ্ত

সামনে গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে করা যেতে পারে: নাহিদ ইসলাম

যত দিন হাসিনাকে ফাঁসির মঞ্চে না দেখছি, তত দিন কেউ যেন নির্বাচনের কথা না বলে: সারজিস

বিএনপির দুই পেশাজীবী সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

নতুন প্রজাতন্ত্র গড়তে নতুন সংবিধান প্রয়োজন: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করল এনসিপি

তৃণমূলে দল গোছানোয় নজর এনসিপির

অমর্ত্য সেন পতিত স্বৈরাচারের পক্ষে ‘খোলামেলা’ ওকালতি করছেন: ড. শফিকুর

‘কোটাপ্রথা বিলোপ’ না করলে তীব্র আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ছাত্র অধিকার পরিষদের

অমর্ত্য সেনের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন জামায়াতের আমির