হোম > প্রযুক্তি

টিএফ নাকি এসডি কার্ড

ফিচার ডেস্ক 

প্রযুক্তিগতভাবে মানুষ ক্ষুদ্র থেকে অতিক্ষুদ্র জিনিসের ওপরে বেশি আগ্রহী হয়ে উঠছে। মেমোরি কার্ডের মধ্যে মাইক্রোএসডি কার্ড ও ট্রান্স ফ্ল্যাশ (টিএফ) কার্ড এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। এগুলো স্মার্টফোন, ক্যামেরা ও ট্যাবলেটের মতো বিভিন্ন ডিভাইসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাজারে অনেক ধরনের মেমোরি কার্ড পাওয়া যায়। তাই মাইক্রোএসডি নাকি টিএফ কার্ড ব্যবহার করবেন, সেটা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে অনেকের মধ্যে।

২০০৪ সালে মটোরোলা ও স্যান্ডিস্ক ডিজিটাল ক্যামেরার প্রাথমিক সংস্করণে ব্যবহৃত বিশাল এসডি কার্ডের বিকল্প হিসেবে টিএফ কার্ড তৈরি করা হয়। স্ট্যান্ডার্ড এসডি কার্ডের তুলনায় এই কার্ডগুলো ছোট, হালকা এবং দ্রুত কাজ করে।

খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে, টিএফ কার্ড ও মাইক্রোএসডি কার্ড দুটি প্রায় একই রকম দেখতে। যে ইলেকট্রনিকস ডিভাইসে টিএফ কার্ড কাজ করে, সেখানে মাইক্রোএসডি কার্ডও ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ কারও কাছে যদি এমন কোনো ডিভাইস থাকে, যেখানে টিএফ কার্ড ব্যবহার করা যায়, তাহলে মনে রাখতে হবে, তাতে অনায়াসে এসডি কার্ডও ব্যবহার করা যাবে। একইভাবে পুরোনো ডিজিটাল ক্যামেরা, যেগুলোতে শুধু এসডি কার্ড ব্যবহার করা যায়, সেগুলোতেও টিএফ কার্ড ব্যবহার করা সম্ভব। এর জন্য যা দরকার তা হলো, একটি মাইক্রোএসডি কার্ড টু এসডি অ্যাডাপ্টর।

২০৩০ সালের মধ্যে ৬০ লাখ আইটি পেশাদার তৈরি করবে সরকার

চলতি বছরে শক্তিশালী ব্যাটারি প্রযুক্তি নিয়ে আসবে যেসব অ্যান্ড্রয়েড ফোন

ফুঁ দিয়ে গরম কফি ঠান্ডা করে দেবে এই বিড়াল রোবট

এক্সের অ্যালগরিদম সম্পর্কিত তথ্য চেয়েছে ইউরোপীয় কমিশন

যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম বন্ধ হবে, তবু বিক্রিতে রাজি নয় টিকটক

সরকারি কর্মকর্তাদের তথ্য হাতিয়ে নিতে রুশ হ্যাকারদের নয়া কৌশল

ফেসবুক প্রোফাইলে মিউজিক যুক্ত করবেন যেভাবে

স্যামসাংয়ের মিড রেঞ্জ ট্যাবের চিপসেট সম্পর্কে যা জানা গেল

সার্চ ইঞ্জিনের বাজারে আধিপত্য কমল গুগলের, মাইক্রোসফটের শেয়ার বাড়তি

ইউরোপীয় ইউনিয়নের ফ্যাক্টচেকিং আইন মানবে না গুগল

সেকশন