Ajker Patrika
হোম > প্রযুক্তি

বিশ্বের দ্রুততম বুদ্ধিমত্তার সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছে মেটা

প্রযুক্তি ডেস্ক

বিশ্বের দ্রুততম বুদ্ধিমত্তার সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছে মেটা

মেটা প্ল্যাটফর্মস ইনকরপোরেশনের গবেষণা দল নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছে। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, এটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুততম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুপার কম্পিউটার। আজ সোমবার এক বিবৃতিতে মেটার পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

ধারণা করা হচ্ছে, ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ে এর কাজ পুরোপুরি শেষ হবে। 

মেটার একটি ব্লগ পোস্টের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, মেটার নতুন এআই রিসার্চ সুপার ক্লাস্টার কোম্পানিকে আরও ভালো এআই মডেল তৈরি করতে সাহায্য করবে। যা ট্রিলিয়ন উদাহরণ থেকে শিখতে ও শত শত ভাষায় সহজেই কাজ করতে পারবে। তাছাড়া, টেক্সট, ছবি ও ভিডিও বিশ্লেষণ করে ক্ষতিকর বিষয়বস্তু সহজেই চিহ্নিত করতে পারবে। 

এ গবেষণা শুধুমাত্র মেটার পরিষেবাগুলোতে মানুষকে নিরাপদ রাখতে সাহায্য করবে। এমনকি ভবিষ্যতে মেটাভার্স তৈরিতেও বেশ সহায়ক হবে বলে মেটার ওই ব্লগ পোস্টে জানানো হয়েছে। 

মেটাভার্স এমন এক ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ব্যবহারকারীরা একসঙ্গে গেম খেলা, কাজ করা—এমনকি খুব সহজেই নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ চালিয়ে যেতে পারবে। তাও আবার খুব সহজেই ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হেডসেট ব্যবহার করার মাধ্যমে। 

সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ জানিয়েছেন, মেটাভার্স তৈরি করতে প্রচুর গণনা শক্তির প্রয়োজন। যা এআই মডেলগুলোকে ট্রিলিয়ন উদাহরণ থেকে শিখতে, শত শত ভাষা বুঝতে সাহায্য করবে। 

মেটার এক মুখপাত্র জানিয়েছে, এ সুপার কম্পিউটার তৈরিতে মেটার গবেষণা দলের সঙ্গে কাজ করছে এনভিডিয়া করপোরেশন, পিউর স্টোরেজ ইনক ও পেঙ্গুইন কম্পিউটিং ইনকরপোরেশন। 

প্রযুক্তি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

সৌরবিদ্যুতে চলবে ল্যাপটপ, রিচার্জ হবে ঘরের আলোতেও

এআই খাতে ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে চীনা অনার

শিশুদের জন্য কতটা নিরাপদ টিকটক, তদন্ত করছে যুক্তরাজ্য

হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাটথ্রেড ও মেসেজ পিন করবেন যেভাবে

আবুধাবি থেকে দুবাই যাত্রী পরিবহন শুরু করতে যাচ্ছে উড়ন্ত ট্যাক্সি

মেটার গোপন তথ্য ফাঁস করায় ২০ কর্মী বরখাস্ত

হোয়াটসঅ্যাপে রমজানের স্টিকার পাঠাবেন যেভাবে

চ্যাটজিপিটির মতো অ্যাপ আনছে মেটা এআই

২০ বছর পর বন্ধ হয়ে যাচ্ছে স্কাইপ

ভারতে কম্পিউটার গেমারদের ৪৪ শতাংশ নারী, ডেভেলপার মাত্র ১২ শতাংশ