প্রযুক্তি ডেস্ক
গুগল ও ফেসবুক অ্যাকাউন্টে অনেকেই গোপন তথ্য রেখে দেন। অনলাইন যোগাযোগ মাধ্যমে থাকে অনেক গোপনীয় কথোপকথন। এসব প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ব্যবহারকারীর তথ্য সংরক্ষিত রাখা। তবে সংরক্ষিত তথ্য হ্যাকিংয়ের হাত থেকে নিরাপদ রাখার বিষয়টি কিন্তু নিজেকেই দেখতে হবে।
স্মার্টফোন হ্যাকিং থেকে বাঁচতে আপনি কিছু সচেতনতামূলক ব্যবস্থা নিতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে—
১. ফোনে প্যাটার্ন, নম্বর বা আঙুলের ছাপের লক ব্যবহার করুন।
২. পাবলিক ওয়াইফাই এবং ব্লুটুথ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
৩. ভিপিএন ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই বিশ্বস্ত সাইট থেকে নামানো ভিপিএন। অন্যান্য অ্যাপ নামানোর ক্ষেত্রেও গুগল প্লেস্টোর বা অ্যাপল স্টোরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
৪. ফোনে ব্যবহৃত সাইটগুলোতে লগ-ইনের জন্য টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন ব্যবহার করুন। কখনো পাসওয়ার্ড সেভ করবেন না।
৫. সেফ মোডে ব্রাউজ করুন। সব ধরনের নোটিফিকেশন এবং পারমিশন ব্লক করে রাখুন।
৬. অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
৭. স্মার্টফোনে আপডেট আসলে দ্রুত করে ফেলুন।
৮. সর্বদা তথ্যের ব্যাকআপ রাখার চেষ্টা করবেন।
৯. বায়োমেট্রিক অথেনটিকেশন টুলস ব্যবহার করুন।
১০. আপনার স্মার্টফোনে ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস অপশন চালু রাখুন’।