হোম > বিনোদন > সিনেমা

সত্যজিৎ রায়ের অজানা পাঁচ

বিনোদন প্রতিবেদক

এক

ছোটবেলায় মাথাভর্তি কোঁকড়ানো চুল ছিল সত্যজিৎ রায়ের। কিন্তু কোনো রকম স্টাইল করতে পারেননি। মা সেই বাঁ দিকে সিঁথি করে পাট করে চুল আঁচড়ে দিতেন। কিন্তু সত্যজিৎ যখন বড় হন, তখন ব্যাক ব্রাশ করে চুল আঁচড়ানো শুরু করেন। কিন্তু সুপ্রভা রায়ের সেটা পছন্দ হয়নি। তিনি রেগে গিয়ে বলতেন, ‘বখাটে ছেলেদের মতো দেখতে লাগে।’ কিন্তু জীবনে সেই প্রথমবার সত্যজিৎ মায়ের কথা শোনেননি।

দুই

‘পথের পাঁচালী’র সময় অপু চরিত্রের জন্য অভিনেতা খুঁজতে কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন সত্যজিৎ। নিয়েছিলেন প্রায় দুই শ জনের অডিশন। শেষে ‘অপু’কে পাওয়া যায় বাড়ির একেবারে পাশেই।

তিন

‘চারুলতা’য় কিশোর কুমারকে দিয়ে ‘আমি চিনি গো চিনি’ গাইয়েছিলেন সত্যজিৎ। এই সম্মান পেয়ে কিশোর এতটাই উদ্বেলিত হয়েছিলেন যে, পারিশ্রমিক হিসেবে একটি পয়সাও নেননি।

চার

ফেলুদার ঘরে যামিনী রায়ের আঁকা একটি অরিজিনাল পেইন্টিং রাখার শখ ছিল সত্যজিতের। কিন্তু পছন্দমতো না পাওয়ায় শেষে নিজেই আঁকতে শুরু করেন। আঁকা শেষে নাকি বোঝাই যায়নি কোনটি আসল আর কোনটি নকল!

পাঁচ

শান্তিনিকেতনে পড়ার সময় প্রতি বুধবার (ওই দিনটা ছুটি) কলকাতায় চলে আসতেন সত্যজিৎ। কারণ, সিনেমার প্রতি অদম্য নেশা। শান্তিনিকেতনে ভালো সিনেমা হল ছিল না বলে ওই একটা দিন কলকাতায় সিনেমা দেখেই নাকি কাটাতেন তিনি।

আমাকে দেখে দর্শক চমকে উঠবে

সুযোগ থাকলে ‘পদাতিক’ যেন দেশের হলে মুক্তি দেওয়া হয়

টালিউডে অভিষেকের দিনে মন খারাপ পরীমণির

ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আজকের সিনেমা

ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নাগরিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানালেন জয়া আহসান

ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আজকের সিনেমা

ভাড়া কমিয়ে এফডিসিতে শুটিং বাড়ানোর উদ্যোগ

ঢাকায় ‘ইমার্জেন্সি’ নিষিদ্ধ হওয়ার মিথ্যা খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে

সুযোগ না থাকলে হয়তো নাটকেই থাকতাম

জনপ্রিয় হওয়ার বাসনা মানুষকে পরাজিত করছে

সেকশন