গত মাসে নিজের প্রথম সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। মাকসুদ হোসেন পরিচালনায় তাঁর প্রথম সিনেমার নাম ‘সাবা’। ১৪ বছরের ক্যারিয়ারে অনেক প্রস্তাব পেলেও বড় পর্দায় দেখা যায়নি তাঁকে। এবার মেহজাবীন জানিয়েছেন, ঠিক কি কারণে বড়পর্দায় অভিষেক হিসেবে ‘সাবা’ সিনেমাটিকে বেছে নিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার স্কিনকেয়ার সার্ভিস সেন্টার ভিএলসিসি বাংলাদেশের নতুন আউটলেটের উদ্বোধন করেন তিনি। আর সেখানেই নিজের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন এ অভিনেত্রী।
গত ২১ ফেব্রুয়ারি নিজের ক্যারিয়ারের ১৪ বছর পূর্ণ করেছেন অভিনেত্রী। আর সেদিনই নিজের প্রথম সিনেমার ঘোষণা দেন তিনি। দীর্ঘ সময় পারি দেওয়ার অভিজ্ঞতায় মেহজাবীন বলেন, ‘ক্যারিয়ারের ১৪ বছর পার করে ফেলেছি। এ দীর্ঘ সময় পর যখন নিজের পুরোনো কাজগুলো দেখি, তখন নিজেরই হাসি পায়। তবে আমি সব সময় চেষ্টা করেছি নিজেকে গুছাতে, আরও ভালো অভিনয় যেন করতে পারি সে চেষ্টা সব সময় আমার ছিল।’
সিনেমার গল্প নিয়ে বিস্তারিত না বললেও মেহজাবীন জানিয়েছেন সিনেমাটি সবাইকে ভাবাবে। তাঁর কথায়, ‘এ সিনেমার গল্পটি সবাইকে কয়েক মিনিটের জন্য হলেও ভাবাবে। সবাই নিজের জীবনের সঙ্গে সাবাকে মেলাবেন। আসলে দর্শকেরা যদি সিনেমা শেষ করে ভাবনায় পড়েন, তখনই শিল্পী হিসেবে সার্থকতা।’
বন্দনা লুথরা এবং মুকেশ লুথরা ১৯৮৯ সালে একটি সৌন্দর্য এবং ওজন ব্যবস্থাপনা সেবা কেন্দ্র হিসেবে ভিএলসিসি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি ভারতের স্কিনকেয়ার, সৌন্দর্য এবং সুস্থতা শিল্পের মধ্যে অন্যতম। ৩৪ বছর ধরে সৌন্দর্য নিয়ে কাজ করছে ভিএলসিসি। ভিএলসিসি ভারত, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপাল, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, বাহরাইন, কাতার, কুয়েত এবং কেনিয়াসহ ১৩৯টি শহর এবং ১১টি দেশে বর্তমানে ৩১০টি জায়গায় ভিএলসিসির কার্যক্রম বিস্তৃত রয়েছে। তাদের কর্মী সংখ্যা তিন হাজারের বেশি। রয়েছে চিকিৎসক পুষ্টিবিদ, ফিজিওথেরাপিস্ট, কসমেটোলজিস্ট এবং সুস্থতা পরামর্শক।