বিশ্বজুড়ে জমকালো আয়োজনে উদ্যাপিত হচ্ছে ইংরেজি নতুন বছর, ২০২৩। ঘড়ির কাঁটায় ১২টা বাজতেই শুরু হয় বর্ণিল আতশবাজি, ফানুশসহ নানা আয়োজন। সবার আগে নতুন বছরকে বরণ করে নেয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গা, কিরিবাতি ও সামোয়া। আর ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে আকাশে দেখা যায় আতশবাজির বর্ণিল আলোকচ্ছটা।
এরপর ২০২৩ সালকে স্বাগত জানায় নিউজিল্যান্ড। অকল্যান্ড শহরে স্কাই টাওয়ারে বর্ণিল আলোকচ্ছটার মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর উৎসবে মাতে নিউজিল্যান্ডবাসী। বর্ষবরণের এই অনুষ্ঠান দেখতে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হয় সেখানে।
যুক্তরাজ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনায় নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়। ঘড়ির কাঁটা ১২টা ছুঁতেই লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারে ক্লক টাওয়ারে অবস্থিত সুবিশাল ঘণ্টা বেজে ওঠে। এ সময় প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গান ফায়ার করা হয়।
চীনে করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের মধ্যেও নতুন বছরকে জাঁকজমকপূর্ণভাবে বরণ করে নেওয়া হয়েছে। গত তিন বছর ধরে করোনার কঠোর বিধিনিষেধ পালনের পর সম্প্রতি কড়াকড়ি তুলে নেওয়া হয়। ফলে ইংরেজি বর্ষবরণের আয়োজনে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
যুক্তরাষ্ট্রে করোনার কারণে দুই বছর উদ্যাপন সীমিত থাকলে এবার আয়োজন ছিল চোখধাঁধানো। ঐতিহ্য অনুযায়ী নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে কাউন্টডাউন ও বল ড্রপ অনুষ্ঠিত হয়। বলতে গেলে নতুন বছর উদ্যাপনের সবচেয়ে বড় আয়োজন হয় এখানে। উপস্থিত থাকেন দেশ-বিদেশের হাজার হাজার মানুষ।