এক ম্যাচ হাতে রেখে ওয়ানডে সিরিজ জিততে বোলিংয়ে দুর্দান্ত শুরু প্রয়োজন ছিল বাংলাদেশের। সেটি এনেও দিয়েছিলেন শরীফুল ইসলাম। প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলে আভিষ্কা ফার্নান্দোকে আউট করে।
পরে সাদিরা সামারাবিক্রমাকে আউট করে বাংলাদেশকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণও এনে দিয়েছিলেন শরীফুল। ব্যক্তিগত ১ রানে সামারাবিক্রমা যখন আউট হন তখন শ্রীলঙ্কার দলীয় স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৪৩ রান। মাঝে কুশল মেন্ডিসকে ফেরান তাসকিন আহমেদ। ২৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে যখন লঙ্কানরা বিপদে ঠিক তখনই দলের হাল ধরেন পাতুম নিশাঙ্কা ও চরিত আসালাঙ্কা।
চতুর্থ উইকেটে দুজনে মিলে ১৮৫ রানের জুটি গড় দলকে জয়ের ভিত তৈরি করে দিয়েছেন। দুর্দান্ত জুটি গড়ার পথে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরিও তুলে নিয়েছেন নিশাঙ্কা। মেহেদী হাসান মিরাজের বলে আউট হওয়ার আগে ১১৩ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। ৩ ছক্কা আর ১৩২ চারে ইনিংসটি সাজিয়েছেন লঙ্কান ওপেনার।
অন্যদিকে সেঞ্চুরির পথে আছেন ৮৮ রানে ব্যাটিং করা আসালঙ্কা। তাঁকে সঙ্গ দিচ্ছেন ১ রান করা জানিত লিয়ানাগে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩৭ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ২২৯ রান শ্রীলঙ্কার। জয়ের জন্য তাদের প্রয়োজন ৭৮ বলে ৫৮। অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৬ উইকেট।