হোম > খেলা > ক্রিকেট

সিরিজ জয়ের লড়াইয়ে কোনোমতে ১০০ পেরোল বাংলাদেশ 

ক্রীড়া ডেস্ক

সিরিজ জিততে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের জয়ের কোনো বিকল্প নেই। তবে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডের বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ মুখ থুবড়ে পড়ে। কিউইদের ১১১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর বাংলাদেশ।

টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। ইনিংসের তৃতীয় বলে টিম সাউদিকে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে  চার মারেন সৌম্য সরকার। ঠিক তার পরের বলেই সৌম্যকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন সাউদি। তাতে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ০.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৪ রান।

সৌম্যর বিদায়ের পর ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই শান্ত চার মারেন সাউদিকে মিড অফ দিয়ে। তুলনামূলক ধীরস্থিরভাবে শান্তর সঙ্গে ওপেনার রনি তালুকদারের জুটি এগোচ্ছিল। এতে বাদ সেধেছেন অ্যাডাম মিলনে। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে মিলনেকে পয়েন্টের ওপর দিয়ে খেলতে যান শান্ত। এজ হওয়া বল পয়েন্টে সহজে তালুবন্দী করেন ফিন অ্যালেন। ১৫ বলে ৪ চারে ১৭ রান করেন শান্ত। 

শান্তর পরে ওপেনার রনিও বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে রনিকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন বেন সিয়ার্স। দ্রুত ২ উইকেট হারালে ৩১ রানে ১ উইকেট থেকে মুহূর্তেই বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৪১ রান। এরপর ৫ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। সিয়ার্সকে ওভারের শেষ বলে ৪ মারলে বাংলাদেশের স্কোর ৬ ওভার শেষে হয়েছে ৩ উইকেটে ৪৫ রান।

রানরেট তুলনামূলক কমে গেলেও চতুর্থ উইকেটে তাওহীদ হৃদয়-আফিফের জুটি বড় হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিল। তবে আফিফের উইকেট নিয়ে জুটি বড় হতে দিলেন না স্যান্টনার। নবম ওভারের চতুর্থ বলে স্যান্টনারের বল মোকাবিলা করতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছিলেন আফিফ। শেষ পর্যন্ত লেগ সাইডে ঘোরাতে গেছেন আফিফ। এজ হওয়া বল সহজেই তালুবন্দী করেন নিউজিল্যান্ড উইকেটরক্ষক টিম সাইফার্ট। ১৩ বলে ২ চারে  ১৪ রান করেন আফিফ।

আফিফ-হৃদয়ের ১৯ বলে ১৮ রানের জুটি ভাঙার পরই বাংলাদেশের ইনিংসে হঠাৎ করে ধস নামে। বাংলাদেশের ইনিংস ধসিয়ে দেওয়ার কাজটা করেন স্যান্টনারই। একে একে এরপর স্যান্টনার তুলে নেন হৃদয়, শেখ মেহেদি হাসান ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীর উইকেট। ৪ উইকেটে ৫৯ রান থেকে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১৪.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ৮১ রান। এরপর ১৬তম ওভারের শেষ বলে শরীফুল ইসলামের উইকেট তুলে নেন বেন সিয়ার্স। ৮ উইকেটে ৮৭ রানে পরিণত হওয়া বাংলাদেশের সামনে তখন ১০০ রানের গণ্ডি পেরোনোই চ্যালেঞ্জ। সে সময় নবম উইকেটে তানভীর ইসলাম-রিশাদ হোসেনের ১৪ বলে ১৮ রানের জুটিতে কোনোমতে ১০০ পেরোয় বাংলাদেশ। আর ২০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিশাদ হোসেনকে বোল্ড করে সফরকারীদের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটিয়েছেন অ্যাডাম মিলনে। ১৯.২ ওভারে ১১০ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ।

নতুন ঝামেলায় বিসিবি, স্থগিত প্রথম বিভাগ ক্রিকেট

ঢাকা ক্যাপিটালের বার্তা স্পর্শ করেছে লিটনকে

বুমরা, শামি, পান্ডিয়াকে নিয়েই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত

দাপুটে জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

যেখানে শেষ করেছেন, সেখান থেকেই শুরু চান সৌম্য

আজ বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল

বাকি সব ম্যাচে হারলেও সমস্যা নেই রংপুরের, নিশ্চিত প্লে-অফ

পাকিস্তানের খেলা শুরু হতে আজও একই সমস্যা, দেখবেন কোথায়

ভিন্ন ভেন্যুতেও অজেয় রংপুর

খুশদিলের তাণ্ডবে শেষ ৩৬ বলে ৮১ রংপুরের

সেকশন