নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন করে পাকিস্তানের প্রধান নির্বাচকের দায়িত্ব পেয়েছেন হারুন রশিদ। এর আগে কিছুদিন পিসিবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচক হিসেবে ছিলেন সাবেক অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি। তখন আফ্রিদি বলেছিলেন, ১৩৫ স্ট্রাইক রেটের নিচে ব্যাটিং করা ব্যাটারদের টি-টোয়েন্টি দলে বিবেচনা করা হবে না।
কদিন আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ২০২৩ সালের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা খেলোয়াড়দের তালিকা প্রকাশ করেছে। যেখানে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে থাকা বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই স্ট্রাইকরেট আকর্ষণীয় নয়। এখানে বিসিবিও কি আফ্রিদির মতো এমন পরিকল্পনা করতে পারে কি না, আজ এ প্রশ্নে জাতীয় দলের নির্বাচকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা হাঁটবেন তাঁদের মতো করে। অন্য দেশের নীতি তাঁরা অনুসরণ করবেন না।
জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমাদের নির্বাচক প্যানেলের পরিকল্পনা অবশ্যই আছে। এভাবে তো আমরা বলব না। তবে আমরাও চাই একটা মানদণ্ড থাকুক। যে মানদণ্ডের মধ্যে থাকলে আমাদের দল র্যাঙ্কিংয়ে আরও ওপরে আসতে পারে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘একটা মানদণ্ড অনুসরণ করলে খেলোয়াড়দেরও সুবিধা। পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করা যায়। সব মিলে বলব, সব নির্বাচক প্যানেলেরই একটা পদ্ধতি অবশ্যই থাকে। ঠিক সেভাবেই এগোচ্ছি।'
দল গঠনে পাকিস্তানের পথে হাঁটবে না বিসিবি। আরেক নির্বাচক আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘পাকিস্তানেরটা ভিন্ন। পাকিস্তানের সিদ্ধান্ত পাকিস্তান নেবে, আমাদের সিদ্ধান্ত আমরা নেব।’