হোম > খেলা > ক্রিকেট

রানের রেকর্ডে হায়দরাবাদকে ধরেই ফেলেছিল কলকাতা

ক্রীড়া ডেস্ক

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর রেকর্ড ভাঙতে ১১ বছর লেগেছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। গত ২৭ মার্চ আইপিএলের ইতিহাসে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষে দলীয় সর্বোচ্চ ২৭৭ রান করেছিল হায়দরাবাদ। ৭ দিনের ব্যবধানে তাদের সেই রেকর্ড আজ হুমকির মুখে পড়েছিল।

শেষ পর্যন্ত অবশ্য হায়দরাবাদের রেকর্ড অক্ষতই থেকেছে। কাছে গিয়েও ৭ উইকেটে ২৭২ রানে থেমে যেতে হয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে। আইপিএলের ইতিহাসে দলীয় সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়তে না পারলেও দ্বিতীয় স্থানে তাদের স্কোর জায়গা পেয়েছে। তাদের জায়গা দিতে নিচে নেমে যেতে হয়েছে ২০১৩ সালে বেঙ্গালুরুর করা ২৬৩ রানের স্কোরকে।

আজ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭২ রানের রেকর্ড গড়ার পথে বিশাখাপত্তনমে শুরু থেকেই ঝড় তোলেন কলকাতার দুই ওপেনার ফিল সল্ট ও সুনীল নারাইন। ৫ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ওপেনিং জুটিতে ৬০ রান তোলেন দুই ওপেনার। ১৮ রান করা সল্টের অবদান কম হলেও নারাইন যতক্ষণ মাঠে ছিলেন ততক্ষণ মাঠের বাইরে থেকে বল কুড়িয়ে আনতে হয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালসের ফিল্ডারদের।

দ্বিতীয় উইকেটে নারাইনকে দুর্দান্ত সঙ্গ দিয়েছেন অঙ্কৃশ রঘুবংশি। দুজনে মিলে ১০৪ রানের জুটি গড়েন। ৫৪ রান করে রঘুবংশি ফিরে গেলেও সেঞ্চুরির পথে এগিয়ে যাচ্ছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অলরাউন্ডার। তবে ১৫ রানের দুঃখ থেকে গেছে তাঁর। ৮৫ রানে আউট হয়েছেন নারাইন। সমান ৭ চার ও ৭ ছক্কায় ৩৯ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন তিনি।

শেষ দিকে ১৯ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলে কলকাতা বড় সংগ্রহ এনে দেন আন্দ্রে রাসেলও। ৪ চারের বিপরীতে ৩ ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। অবদান কম ছিল না রিংকু সিংহেরও। ৩২৫.০০ স্ট্রাইকরেটে ৮ বলে ২৬ রান করেছেন বাঁহাতি ব্যাটার। ৫৯ রানে ৩ উইকেট নিয়ে দিল্লি সেরা বোলার আনরিখ নরকিয়া।

নতুন ঝামেলায় বিসিবি, স্থগিত প্রথম বিভাগ ক্রিকেট

ঢাকা ক্যাপিটালের বার্তা স্পর্শ করেছে লিটনকে

বুমরা, শামি, পান্ডিয়াকে নিয়েই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত

দাপুটে জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

যেখানে শেষ করেছেন, সেখান থেকেই শুরু চান সৌম্য

আজ বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল

বাকি সব ম্যাচে হারলেও সমস্যা নেই রংপুরের, নিশ্চিত প্লে-অফ

পাকিস্তানের খেলা শুরু হতে আজও একই সমস্যা, দেখবেন কোথায়

ভিন্ন ভেন্যুতেও অজেয় রংপুর

খুশদিলের তাণ্ডবে শেষ ৩৬ বলে ৮১ রংপুরের

সেকশন