হোম > খেলা > ক্রিকেট

বাংলাদেশের শতরানের ১০৯ জুটি, সাকিব-মুশফিক যেখানে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলের বিপর্যয়ে সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমের বুক চিতিয়ে লড়াই করার ঘটনা কম নয়। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে দলের কঠিন চাপের সময় আজও তেমন এক দৃষ্টান্ত রাখলেন এই দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ ৪৭ রান তুলতেই হারিয়েছিল ৪ উইকেট। 

সেখান থেকে সাবলীল ব্যাটিংয়ে সাকিব-মুশফিক স্কোরটা নিয়ে গেলেন ১৪৭ রান পর্যন্ত। অর্থাৎ পঞ্চম উইকেটে দুজনে জুটিতে করেছিলেন ১২০ বলে ১০০ রান। ৫৪ তম ওয়ানডে ফিফটি করে সাকিব ফিরেছেন ৫৭ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলে। 

৪৬ তম ওয়ানডে ফিফটি করে ৬৪ রানে ফেরেন মুশফিকও। তবে ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে তাঁরা গড়েছেন ওয়ানডে সংস্করণে বাংলাদেশের ১০৯ তম শতরানের জুটি। এর মধ্যে বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে ৫১টি শতরানের জুটিতে ছিল মুশফিক-সাকিবের অবদান। ২৫ জুটিতেই আছে সাকিবের নাম। মুশফিক আছেন ২৬ জুটিতে। 

১৫ বছরের বেশি সময় একসঙ্গে বাংলাদেশ দলের হয়ে খেলছেন সাকিব ও মুশফিক। তবে আজ দুজন জুটি বেঁধে গড়লেন ওয়ানডেতে ৭ম শতরানের জুটি। এর মধ্যে ৬টি ম্যাচেই জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। 

সর্বপ্রথম ২০১০ সালের ডিসেম্বরে মিরপুরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শতরানের জুটি গড়েছিলেন সাকিব ও মুশফিক। ৭১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছিল বাংলাদেশ। পঞ্চম উইকেটে এই দুই ব্যাটারের ১১৬ রানের জুটিতে চাপ সামলে উঠে ম্যাচও জিতেছিল তারা। ২০১১ সালের আগস্টে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে হারারেতে ১০৫ রানের জুটি গড়েছিলেন সাকিব-মুশফিক। সেবার ৪৩ রানে ৫ উইকেট পড়েছিল বাংলাদেশের। সেখান থেকে ষষ্ঠ উইকেটে এই জুটি গড়েন তাঁরা। 

২০১৪ সালের নভেম্বরে চট্টগ্রামে ওই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই ৭০ রানে ৪ উইকেট পড়েছিল বাংলাদেশের। পঞ্চম উইকেটে সাকিব-মুশফিক ১৪৮ রানের জুটির সৌজন্যে বড় লক্ষ্য দিয়ে জয়ও পেয়েছিল তারা। জয়ও পেয়েছিল দল। তবে ওয়ানডে সংস্করণে এটাই দুজনের সর্বোচ্চ রানের জুটি। 

২০১৫ বিশ্বকাপে ক্যানবেরাতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১১৯ রান তুলতে ৪ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। পঞ্চম উইকেটে ১১৪ রানের জুটি গড়েন সাকিব ও মুশফিক। যার কল্যাণে ২৬৭ রান করেছিল বাংলাদেশ। ওই ম্যাচে ১০৫ রানের বড় ব্যবধানে আফগানদের হারিয়েছিল তারা। 

২০১৯ বিশ্বকাপে দ্য ওভালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৭৫ রানে ২ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে সাকিব-মুশফিক ১৪২ রানের জুটিতে ৩৩০ রান করেছিল তারা। ম্যাচটি ২১ রানে জয়ও পেয়েছিল বাংলাদেশ। একই বিশ্বকাপে কার্ডিফে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় উইকেটে ১০৬ রানের জুটি গড়েছিলেন সাকিব-মুশফিক। তবে ওই ম্যাচটি ইংলিশদের বিপক্ষে বাংলাদেশও হেরেছিল ১০৬ রানে।

লায়ন-কামিন্সের দাপুটে বোলিংয়ে অ্যাশেজ হারের দ্বারপ্রান্তে ইংল্যান্ড

হজের সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডকে জবাব দিচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

মোস্তাফিজ এখন সেরা তিনে

অ্যাশেজ হার এড়াতে লড়ছে ইংল্যান্ড

মোস্তাফিজদের বিপক্ষে খরুচে বোলিংয়ে তাসকিনের ৩ উইকেট

২৫৮ রান তাড়া করে জিতে ব্রিসবেনের ইতিহাস

সেই দুবাইয়ে ফের ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল

বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান

পাকিস্তানের বিপক্ষে এলোমেলো ব্যাটিংয়ে মুখ থুবড়ে পড়ল বাংলাদেশ

মেয়েদের বিসিএলে রোমাঞ্চের এক দিন