Ajker Patrika
হোম > প্রযুক্তি > সোশ্যাল মিডিয়া

বছরে খরচ ১ কোটি ৩০ লাখ ডলার, টুইটারে ফ্রি খাবার বন্ধ করলেন মাস্ক

প্রযুক্তি ডেস্ক

বছরে খরচ ১ কোটি ৩০ লাখ ডলার, টুইটারে ফ্রি খাবার বন্ধ করলেন মাস্ক

বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক টুইটার অধিগ্রহণের দুই সপ্তাহের মধ্যে বেশ কয়েকটি নাটকীয় বদল এসেছে কোম্পানিতে। একের পর এক বিতর্কের সৃষ্টি হচ্ছে টুইটারকে কেন্দ্র করে। 

গতকাল রোববার কর্মীদের দুপুরের খাবার নিয়ে প্রতিষ্ঠানের ওয়ার্ক ট্রান্সফরমেশনের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ট্রেনি হকিন্সের সঙ্গে টুইটারে ‘তর্কে’ জড়ান ইলন মাস্ক। মাত্র এক সপ্তাহ আগেও হকিংস টুইটারের খাদ্য কর্মসূচি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। মাস্ক টুইটারে কিনে নেওয়ার পরই চাকরি ছেড়েছেন তিনি। 

সম্প্রতি ইলন মাস্ক টুইটে দাবি করেন, গত একবছরে প্রত্যেক কর্মীর দুপুরের খাবারের পেছনে খরচ করা হয়েছে ৪০০ ডলার করে। হকিংস পাল্টা টুইটে এটিকে মিথ্যা তথ্য বলে দাবি করেন। টুইটে তিনি বলেন, ‘দিনে একজন কর্মীর পেছনে টুইটার ২০ থেকে ২৫ ডলার ব্যয় করে। এই অর্থ কর্মীদের দুপুরের খাবার এবং বিভিন্ন মিটিংয়ে ব্যয় করা হয়। ইলন মাস্কের অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।’ 

হকিংস আরও বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগেও আমি খাবার কর্মসূচি পরিচালনা করেছি। আমি পদত্যাগ করেছি কারণ আমি ইলন মাস্কের হয়ে কাজ করতে চাই না। টুইটার দিনে তার কর্মীদের দুপুরের খাবারের জন্য ২০ থেকে ২৫ ডলার ব্যয় করত। এর ফলে কর্মীরা দুপুরের খাবারে সময়ও অফিসে থেকে কাজ করতে পারত। আর এ সময় কর্মীদের উপস্থিতিও ছিল ২০ থেকে ৫০ শতাংশ।’ 

হকিন্সের টুইটের জবাবে পাল্টা টুইট করেন ইলন মাস্ক। টুইটে তিনি বলেন, ‘টুইটারের সান ফ্র্যান্সিস্কো হেডকোয়ার্টারে শুধু কর্মীদের খাবারের পেছনেই বছরে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখ ডলার। রেকর্ড বলছে, এ সময় অফিসে গড়ে ১০ শতাংশ কর্মী উপস্থিত থাকত। আর কর্মীদের সর্বোচ্চ উপস্থিতি ছিল ২৫ শতাংশ। যতো লোক নাশতা খায় তার চেয়ে বেশি লোক নাশতা তৈরি করে। তারা রাতের খাবার পরিবেশনে ইতস্তত করে না, কারণে ওই সময় ভবনে একটা লোকও থাকে না।’ 

নিউইয়র্ক টাইমসের একটি নিবন্ধে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক এরই মধ্যে টুইটারের কর্মীদের বিনা মূল্যে দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা বাতিল করেছেন।

টিকটক কেনার বিষয়ে ৪ মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা চলছে: ট্রাম্প

৩০ দিন পর মুছে যাবে ফেসবুক লাইভের ভিডিও, করণীয় কী

ইনস্টাগ্রামে সহিংস ও গ্রাফিক কনটেন্টের জন্য দুঃখ প্রকাশ করল মেটা

যুক্তরাষ্ট্রে ফের সচল হতে শুরু করেছে টিকটক

যেভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বিতর্কিত অ্যাপে পরিণত হলো টিকটক

যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম বন্ধ হবে, তবু বিক্রিতে রাজি নয় টিকটক

হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজ পড়তে পারে সিআইএ, দাবি জাকারবার্গের

ট্রান্সজেন্ডার বিদ্বেষী বক্তব্যও আর সেন্সর করবে না ফেসবুক

ফ্যাক্টচেকার বাতিলেও ‘বড় সমস্যা’ দেখছে মেটার ওভারসাইট বোর্ড

ফ্যাক্টচেকাররাও রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট, বাদ দিল ফেসবুক