Ajker Patrika
হোম > প্রযুক্তি > সোশ্যাল মিডিয়া

টুইটার নাকি ইনস্টাগ্রাম— কোনটি বেশি ভালো জানতে চেয়েছেন মাস্ক

প্রযুক্তি ডেস্ক

টুইটার নাকি ইনস্টাগ্রাম— কোনটি বেশি ভালো জানতে চেয়েছেন মাস্ক

মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার অধিগ্রহণের পর থেকে একের পর এক আলোচনা ও বিতর্কের জন্ম দিয়ে যাচ্ছেন ইলন মাস্ক। তাঁর নেওয়া বিভিন্ন বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কারণে এরই মধ্যে টুইটার ছেড়েছেন জনপ্রিয় তারকাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিজ্ঞাপন দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও ধীরে ধীরে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে টুইটার থেকে। এরই মধ্যে ইনস্টাগ্রাম নিয়ে মাস্কের নতুন এক টুইটার পোস্ট আবার জন্ম দিয়েছে বিতর্কের।

প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যবহারকারীদের মতামত জানতে গত ১৬ জানুয়ারি নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে ইলন মাস্ক লেখেন, ‘ইনস্টাগ্রাম মানুষকে বিষণ্ন করে তোলে এবং টুইটার মানুষ রাগান্বিত করে। তাহলে কোনটি বেশি ভালো?’

মাস্কের এ টুইট দেখেছেন ৬ কোটি ৬০ লাখের বেশি টুইটার ব্যবহারকারী। মাস্কের এ টুইটে রিপ্লাই এসেছে ১ লাখ ৩৭ হাজারেরও বেশি। জনপ্রিয় মার্কিন লেখক স্টিফেন কিং পাল্টা এক টুইটে লেখেন, ‘কোনোটিই নয়’।

এক টুইটার ব্যবহারকারী মাস্কের টুইটের রিপ্লাইতে লিখেছেন, ‘ইনস্টাগ্রাম নয়, মাইক্রোসফটের “লিংকড-ইন” মানুষকে বিষণ্ন করে তোলে।’

এর আগে, গত ১৯ ডিসেম্বর টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) পদে তাঁর থাকা উচিত কি না তা জানতে চেয়ে টুইটারে ভোট চালু করেন মাস্ক। পোল পোস্টে তিনি বলেন, ‘আমি কি প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে দাঁড়াব? ভোটের ফলাফল যেটাই হোক, আমি তা মেনে নেব।’

জরিপে অংশ নেওয়া ৫৭ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যক্তিই ইলন মাস্ককে সিইও পদে চান না বলে মত দেন। টুইটারে ইলন মাস্কের অনুসারীর সংখ্যা প্রায় ১২ কোটি ২০ লাখ। এর মধ্যে ১ কোটি ৭৫ লাখ অনুসারী এই জরিপে অংশ নেয়। যার প্রায় ১ কোটি অনুসারীই মাস্ককে আর টুইটারের প্রধান নির্বাহী হিসেবে চান না বলে জানান।

টিকটক কেনার বিষয়ে ৪ মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা চলছে: ট্রাম্প

৩০ দিন পর মুছে যাবে ফেসবুক লাইভের ভিডিও, করণীয় কী

ইনস্টাগ্রামে সহিংস ও গ্রাফিক কনটেন্টের জন্য দুঃখ প্রকাশ করল মেটা

যুক্তরাষ্ট্রে ফের সচল হতে শুরু করেছে টিকটক

যেভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বিতর্কিত অ্যাপে পরিণত হলো টিকটক

যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম বন্ধ হবে, তবু বিক্রিতে রাজি নয় টিকটক

হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজ পড়তে পারে সিআইএ, দাবি জাকারবার্গের

ট্রান্সজেন্ডার বিদ্বেষী বক্তব্যও আর সেন্সর করবে না ফেসবুক

ফ্যাক্টচেকার বাতিলেও ‘বড় সমস্যা’ দেখছে মেটার ওভারসাইট বোর্ড

ফ্যাক্টচেকাররাও রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট, বাদ দিল ফেসবুক