ঢাকা: এসির বিস্ফোরণে দগ্ধ উত্তরা মটরসের কর্মকর্তা মেহদাদুর রহমান ডুরান্ড (৫০) শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গত শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে মারা যান তিনি।
১৯ জুন গুলশানের নিজ বাড়িতে দগ্ধ হন ডুরান্ড। পরে তাঁকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর আবুল কালাম ডুরান্ডের মৃত্যু নিশ্চিত করে জানান, তাঁর শরীরের ৫০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া ইনহেলেশন বার্ন ছিল।
গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বায়েজীদ বোস্তামী বলেন, মেহদাদুর রহমান উত্তরা মটরসের ডিএমডি ছিলেন। ১৯ জুন রাতে নিজ বাসায় এসির গোলযোগ থেকে আগুনে দগ্ধ হন তিনি। ভোরের দিকে তাঁকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। তাঁর স্ত্রী-সন্তান জাপানে আছেন। ইনস্টিটিউটে উত্তরা মটরসের অন্য কর্মকর্তারা আছেন। মৃতদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।