হোম > শিল্প-সাহিত্য > কবিতা

শাসক একটি চরিত্র মাত্র

রক্তিম রাজিব

যেকোনো আদিম বিষয়ে উৎসাবলির মতো এখানেও কিছু পরিসীমা অঙ্কন করে ফেলা যায়। তবে অতীতের দোয়াত নিয়ে অপেক্ষাকৃত কম চোয়ালের দম পদ্ধতি আমাদের গাড়ন প্রকার সম্পর্কে অবগত করে ফেলতে পারে। তাতে কেটে যায় বেলা–সহমৃতের আকার যেন যাপিত অলংকার–পৌঁছে দেয় ভোর।

রাত্রিদের দাম অনেক। অনুষঙ্গী ফয়সালা নিয়ে গান হতে পারে দীর্ঘকাল। তবে মাহাতের উশুল নিয়ে যখন ফর্দগুলো ভারী হতে শুরু করে, ঠিক তখন থেকে বিচ্ছিন্নাকারে হাজির হতে থাকে প্রতিপক্ষ। কিছুটা অলস হলেও সত্তাহারে নিজেদের উর্বর বলেই দাবি করা যায়। যাপিত বিপাক নিয়ে মুহূর্তেই অচল হয়ে পড়ে অসীমের যজ্ঞ। যাকে অপরিসীম ভেবে স্থির ভাবের কিছুটা চাষ করা গেলেও জালিয়াতির নাম ধরে পাশ কাটানো ভেটকি ছাড়া এই বাচ্যে নতুন কোনো তর্ক নেই।

আমাদের তো সঙ্গও নেই; মশগুল হয়ে পড়ে থাকা বিচিত্র নক্ষত্রের মতন আস্থা বলেও কিছু নেই। শর্টস সর্বেস্বা মনোভাবের মতো কেটে যায় পাঁচপোয়া সময়–এ কালে কিছুই হয় না; জয় তো অনেক দূর। পালাবদলের সুযোগ পায় কতিপয় মতবদলের আর শেষমেশ আদর পেয়ে বসতে গেলেই মৃত্যুচিন্তায় চলে আসে ভোর। তখন থেকে গড়িমসি চলে নিকটীয় নক্ষত্রদলের। পালাই পালাই মনোভাব অথচ আমাদের শিয়ালবাদীর ভজননামা খুলে গেলেই শেখা হয়ে যায় শেয়ালিমনের আয়রনিক হেঁয়ালিপনা।

‘পঞ্চাশ বছর ধরে লিখছি, কিন্তু আমি ব্যর্থ’, স্বেচ্ছা অবসর জয় গোস্বামীর

স্বৈরাচারের স্বর্গলাভ

কফিনামা

অমাবস্যা 

লুইজ এলিজাবেথ গ্ল্যিকের একগুচ্ছ কবিতা 

উৎপাতশূন্যতন্ত্রী

আকাঙ্ক্ষাপত্র

দিব্যি বেঁচে আছি

নাগিনডান্স | বিকেল | রিসাইকেল বিন

পায়ের নিচে মাটি ও ঘাস

সেকশন