হোম > ছাপা সংস্করণ

৯ মাসে সিদ্ধান্ত বদল

বিনোদন ডেস্ক

ধানুশ-ঐশ্বরিয়া দম্পতিকে বলা হতো ‘কাপল গোল’। কারণ প্রত্যেক দম্পতির আদর্শ ছিলেন তাঁরা। অফুরন্ত ভালোবাসায় মোড়া ছিল তাঁদের সম্পর্ক। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সবার মন ভেঙে যায় ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার একটি ঘোষণায়। ১৮ বছরের সংসার তাঁদের। কোনো মনোমালিন্যের খবর নেই। নেই সম্পর্কে অবনতির কোনো আভাস। হুট করেই দক্ষিণী সুপারস্টার ধানুশ ও তাঁর স্ত্রী রজনীকান্তের কন্যা ঐশ্বরিয়া যৌথ বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেন, তাঁদের দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে গেছে বেঁকে!

ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত সেই সময় কেউই মেনে নিতে পারেননি। এখন খবর আসছে, বিচ্ছেদ হচ্ছে না ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার। আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। এ খবরে দারুণ খুশি ভক্তরা।

ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার যৌথ বিবৃতির পর শোনা গিয়েছিল, তাঁদের সম্পর্কের বরফ গলাতে হাল ধরেছেন স্বয়ং দক্ষিণের সুপারস্টার রজনীকান্ত। রজনীকান্তের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র ওই সময় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘মেয়ের ঘর ভেঙে যাওয়া রজনী স্যারের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। তিনি জোর দিচ্ছেন যাতে এই আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সাময়িক হয়। বিবাদ মিটিয়ে সম্পর্ক ঠিক করার জন্য মেয়েকে অনুরোধ করেছেন তিনি।’ রজনীকান্তের হস্তক্ষেপে যে কাজ হয়েছে, সেটা বলাই বাহুল্য।

বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের পেছনে নাকি বড় কারণ ছিল ধানুশের সময়ের অভাব। কাজ নিয়ে ধানুশ এতই ব্যস্ত ছিলেন যে পরিবারকে সময় দিতে পারতেন না। দুই ছেলেকে একা হাতে বড় করেছেন মা ঐশ্বরিয়া। তিনিও সফল পরিচালক। কিন্তু তিনি পরিবার আর কাজ সমান দক্ষতায় সামলান। এসব কারণে সম্পর্কে অবনতি হয় তাঁদের। তাই একপর্যায়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এসবই শোনা গল্প। আসলে কী কারণে বিচ্ছেদের ঘোষণা করেছিলেন তাঁরা, তা নিয়ে মুখ খোলেননি পরিবারের কেউই।

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন