Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

মিঠাপুকুরে চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব

মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি 

মিঠাপুকুরে চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব

রংপুরের মিঠাপুকুরে দীর্ঘদিন পর চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। আক্রান্ত হচ্ছেন সব বয়সী মানুষ। তবে শিশুরা শিকার হচ্ছে বেশি। চিকিৎসকেরা বলছেন, ভাইরাসজনিত এ রোগ মারাত্মক ছোঁয়াচে। এতে চোখ লাল, চুলকানো ও পানি পড়তে পারে। প্রদাহ বেশি হলে বা দু-এক দিনে না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

উপজেলা সদর বাজারে চোখে চশমা দিয়ে আসা এক শিশু জানায়, তাদের পাশের বাড়ির এক শিশুর চোখ উঠেছে। ওই শিশুর সঙ্গে খেলাধুলা করায় সেও আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে তাদের বাড়িতে তিনজন আক্রান্ত আছেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, আগে প্রতিবছর চোখ ওঠা ছড়িয়ে পড়ত। তবে গত ৫ থেকে ৭ বছর ধরে এ রোগটি ছিল না।উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক (রোগ নিয়ন্ত্রক) এম এ হালিম লাবলু জানান, বিভিন্ন কারণে চোখের রোগ হতে পারে। বিশেষ করে চোখ লাল হয়ে চুলকালে মনে করতে হবে অ্যালার্জির কারণে এমনটি হয়েছে। আবার ভাইরাসজনিত কারণেও চোখ লাল, পানি পড়া ও চুলকাতে পারে। এ ধরনের রোগকে বলা হয় কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা।

হালিম লাবলু বলেন, চোখ ওঠা মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ। আক্রান্তদের চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। এ ছাড়া সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরা করা উচিত। আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে গেলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ কারণে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, দিনে তিন থেকে পাঁচবার চোখে পানি দেওয়া ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

এই চিকিৎসক আরও জানান, মিঠাপুকুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ২০ নম্বর রুমে চোখের চিকিৎসা দেওয়া হয়। বেশি সমস্যা হলে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ