Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

বিপদের সময়ের তিন আমল

শায়খ ওবাইদুল্লাহ

বিপদের সময়ের তিন আমল

প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ সব বিপদই মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। এসবের মাধ্যমে আল্লাহ মানুষকে সতর্ক করেন এবং পরকালের শাস্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেন।

মানুষ যত উপায়ই অবলম্বন করুক, আল্লাহ না চাইলে বিপদ থেকে বাঁচার কোনো উপায় নেই। তবে ইসলাম অবশ্যই সম্ভাব্য সব উপায়-উপকরণ অবলম্বনে উৎসাহ দেয়। পাশাপাশি আল্লাহর ওপর ভরসা করা এবং তাঁর কাছে দোয়া করাও মুমিনের কর্তব্য। বিপদের সময় করার জন্য তিনটি আমলের কথা এখানে তুলে ধরা হলো—

এক. দোয়া পড়া

বিপদের মুহূর্তে পড়ার একটি সুন্দর ও ছোট দোয়া হলো দোয়া ইউনুস। এই দোয়ার বরকতে আল্লাহর নবী ইউনুস (সা.)-কে তিনি মাছের পেট থেকে মুক্ত করেছিলেন। দোয়াটি হলো—লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জালিমিন। অর্থ: আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, আপনি পবিত্র; আমি তো সীমালঙ্ঘনকারী।’ (সুরা আম্বিয়া: ৮৭)

দুই. তওবা করা

গুনাহ, অনাচার ও অবাধ্যতার কারণেই আল্লাহ পৃথিবীতে বিপদ-আপদ পাঠিয়ে থাকেন। তাই আমাদের বেশি বেশি তওবা করা দরকার। কায়মনোবাক্যে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘জলে-স্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে, যা মানুষের হাতেরই কামাই। এর মাধ্যমে তিনি তাদের কোনো কোনো কর্মের শাস্তি আস্বাদন করান, যাতে তারা ফিরে আসে।’ (সুরা রুম: ৪১)

তিন. দান-সদকা করা

হজরত ওমর ইবনে আবদুল আজিজ (রহ.) তাঁর শাসনামলে যখন ভূমিকম্প হয়, তখন গভর্নরদের দান-সদকা করার প্রতি জোর দিয়ে চিঠি লিখেন। এ ছাড়া দান-সদকা গুনাহ মুছে ফেলে এবং বিপদ দূর করে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকায় বালা-মুসিবত দূর হয়।’ (তিরমিজি)

ইসলামবিষয়ক গবেষক

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ