Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

পিঠা বিক্রি করে জীবিকা

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

পিঠা বিক্রি করে জীবিকা

শীত মৌসুমে ভাসমান পিঠার দোকানে বিক্রি বেড়ে যায়। পিঠা বিক্রেতাদের দাবি, শীত এলেই তাঁদের সংসারে সচ্ছলতা আসে। এ সময় চিতই পিঠার পাশাপাশি বিক্রি বেড়ে যায় খেজুর গুড় আর নারকেলের তৈরি ভাপা পিঠার। সাধারণত বিকেল চারটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করেন পিঠা বিক্রেতারা।

উপজেলার বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়, শীতের সময়ে পিঠার দোকানে ক্রেতার সংখ্যা বেশি। ধোঁয়া ওঠা গরম পিঠায় আড্ডা জমে উঠে পিঠার দোকানে। স্থায়ী বা মৌসুমি পিঠার দোকানগুলোর অধিকাংশই পরিচালিত হয় নারীদের মাধ্যমে। সংসারে পুরুষের পাশাপাশি উপার্জনে বাড়তি সহযোগিতার হাত বাড়ানোর জন্য দিন দিন বেড়েছে নারীদের এই পিঠার দোকান। এতে করে সংসারে কিছুটা বাড়তি উপার্জন হচ্ছে।

আলাপের সময় পিঠা বিক্রেতা মরিয়ম জানান, শীতে চিতই পিঠার চাহিদা বাড়ে। নানা রকম ভর্তা দিয়ে প্রতিদিন সন্ধ্যায় পিঠা খেতে ভিড় লেগে থাকে। একই সঙ্গে ভাপা পিঠাও প্রচুর বিক্রি হয়। শীতের দিনে গরমের যন্ত্রণা থাকে না। লোকজন শান্তি নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে খেতে পারে। এ কারণে শীতে বছরের অন্য সময়ের চেয়ে পিঠা বিক্রি দুই থেকে তিনগুণ বাড়ে।

আরেক পিঠা বিক্রেতা সালমা জানান, পিঠা তৈরির ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে নারীর অভিজ্ঞতা বেশি। বাড়িতেও নারীরাই পিঠা তৈরি করে। এ কারণেই বেশির ভাগ পিঠার দোকান নারীদের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

পিঠা কিনতে এসে অপেক্ষায় থাকা ইমতিয়াজ জানান, শীতের সময় চিতই, ভাপা পিঠা খেতে ভালো লাগে। বিশেষ করে নানা রকম ভর্তা দিয়ে গরম চিতই পিঠার স্বাদই আলাদা। এটা গরমের সময় ততটা খাওয়া যায় না। তা ছাড়া ভাপা পিঠাও বেশ মজার। এ সময় পিঠার জন্য দোকানে সিরিয়াল দেওয়া লাগে। বিকেলের নাশতায় চিতই আর ভাপা পিঠা যোগ করে নতুন মাত্রা।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ