Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

মৌসুমি ফল আল্লাহর দান

ইজাজুল হক, ঢাকা

মৌসুমি ফল আল্লাহর দান

ভৌগোলিক বৈচিত্র্যের কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন ফলমূল উৎপাদিত হয়। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। এ দেশে বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসেই সবচেয়ে বেশি মৌসুমি ফলের ফলন হয়। আম, জাম, কাঁঠাল, তরমুজ, লিচুসহ আরও কত ফল। এসব মহান আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। তিনি বলেন, ‘আমি ভূমিকে বিস্তৃত করেছি ও তাতে পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তাতে নয়নাভিরাম সর্ব প্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেছি। আর আমি আকাশ থেকে কল্যাণময় বৃষ্টি বর্ষণ করি এবং এর দ্বারা উদ্যান ও পরিপক্ব শস্যরাজি উৎপন্ন করি, যেগুলোর ফল ও ফসল আহরণ করা হয়।’ (সুরা কাফ: ৭-৯)

জান্নাতের নেয়ামতের বর্ণনা দিয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন ফলের কথা বলেছেন। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে মানুষ যখন অস্থির হয়ে ওঠে, তখন মহান আল্লাহ বিভিন্ন স্বাদের ফলের মাধ্যমে তাদের স্বস্তি দেন। তাই এসব ফল নিঃসন্দেহে জান্নাতি নেয়ামত। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষ্য মতে, মৌসুমি ফল অসংখ্য রোগবালাই থেকে মুক্তি লাভের মাধ্যম। রয়েছে আরও অসংখ্য উপকারিতা। তাই এসব নেয়ামতের জন্য তাঁর কাছে আমাদের কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত। কৃতজ্ঞতার কারণে আল্লাহ নেয়ামত বাড়িয়ে দেন এবং অকৃতজ্ঞতার কারণে নেয়ামত কমিয়ে দেন।

তাই ফলমূল খাওয়ার সময় আল্লাহকে কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করতে হবে। মহানবী (সা.) ফল খাওয়ার সময় একটি দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করতেন। দোয়াটি হলো—‘আল্লাহুম্মা বারিকলানা ফি ছামারিনা; ওয়া বারিকলানা ফি মাদিনাতিনা; ওয়া বারিকলানা ফি সা-ইনা ওয়া ফি মুদ্দিনা’ অর্থাৎ, ‘হে আল্লাহ, আমাদের ফলসমূহে আমাদের জন্য বরকত দিন; আমাদের শহরে আমাদের জন্য বরকত দিন; আমাদের জন্য আমাদের ‘সা’ এবং আমাদের ‘মুদ্দ’ (ফলমূল ও শস্য)-এ বরকত দিন। (হিসনুল হাসিন)

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ