Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

কল্লোল-মারুফা দম্পতি আবারও সিআইপি

সিলেট প্রতিনিধি

কল্লোল-মারুফা দম্পতি আবারও সিআইপি

টানা দ্বিতীয়বার বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপি) মনোনীত হলেন সিলেটের কল্লোল-মারুফা দম্পতি। সম্প্রতি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাঁদের সিআইপি স্বীকৃতি দেয়। এর আগেও এই স্বীকৃতি পান সিলেটের প্রিমিয়াম ফিশ অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান কল্লোল আহমদ ও তাঁর স্ত্রী মারুফা আহমদ।

২০১৯ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য সর্বমোট ৫৭ জনকে সিআইপি স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। তার মধ্যে ‘বৈধ চ্যানেলে সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণকারী অনাবাসী বাংলাদেশি’ হিসেবে সিআইপি মর্যাদা পান কল্লোল আহমদ। আর ‘বিদেশে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক অনাবাসী বাংলাদেশি’ হিসেবে মারুফা আহমদকে সিআইপি মর্যাদা দেওয়া হয়।

সিলেট নগরীর হাউজিং স্টেটের বাসিন্দা কল্লোল আহমদ তরুণ বয়সেই পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে গিয়েই কাজ শুরু করেন বাংলাদেশি খাদ্যপণ্য নিয়ে। আর তাঁর যোগ্য সহচরী হিসেবে পান স্ত্রী মারুফা আহমদকে। ২০০২ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বাংলাদেশি বিভিন্ন খাদ্যপণ্য ও হিমায়িত মাছ রপ্তানি করে আসছেন এই দম্পতি।

তাঁদের প্রতিষ্ঠিত শাহজালাল ব্র্যান্ড এখন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বহুল জনপ্রিয়। দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকলেও দেশের কথা ভুলে যাননি এই দম্পতি। তাই যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, মিয়ানমারের মতো সিলেটেও প্রতিষ্ঠা করেছেন শাহজালাল ব্র্যান্ডের কারখানা। যা প্রিমিয়াম ফুডস নামে ইতিমধ্যেই বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ