Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

ফসলের মাঠে হলুদের ঢেউ

আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)

ফসলের মাঠে হলুদের ঢেউ

সরিষা ফুলের হলুদ বরণে সেজেছে মানিকগঞ্জের ঘিওরের ফসলের মাঠ। দিগন্তজোড়া মাঠের যত দূর চোখ যায় শুধু হলুদ আর হলুদ। প্রকৃতি সেজেছে হলুদে আর মৌচাষিরা ব্যস্ত মধু সংগ্রহে। ঘিওর উপজেলাসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় সরিষা আবাদ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মৌসুমি মৌচাষিদের তৎপরতা।

বর্তমানে সরিষা ফুল থেকে মধু সংগ্রহ দেশের একটি সম্ভাবনাময় শিল্প হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে। ঘিওর উপজেলাসহ জেলার বিভিন্ন সরিষা মাঠে অর্ধকোটি টাকা মূল্যের ৩৫ থেকে ৪০ টন মধু সংগ্রহ করা হবে, এমন আশাবাদ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের। জীবন-জীবিকার তাগিদে মৌ চাষকে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেক পরিবার স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে।

বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, খুলনা, সাতক্ষীরা, নারায়ণগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও ঈশ্বরদী থেকে শতাধিক খামারি এসেছেন মানিকগঞ্জে। তাঁরা ঘিওর, মানিকগঞ্জ সদর, সাটুরিয়া, দৌলতপুর, হরিরামপুর, শিবালয়ের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে মধু সংগ্রহের কাজ করছেন।

জেলা কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সরিষা যেমন তেল দিচ্ছে, সঙ্গে দিচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এ ছাড়া সরিষা চাষে রয়েছে দ্বিগুণ লাভ। জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ানোর জন্য এর ফুল ও পাতা ঝরিয়ে তৈরি করা হয় জৈব সার।’

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন বলেন, ঘিওরে এবার ৬ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১২ হাজার ২০০ মেট্রিক টন। সরকার বারি-১৪ জাতের বীজ সরবরাহ করায় এবার ফলন ভালো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘মৌচাষিরা আসায় ফলন প্রায় ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।’

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ